যজ্ঞের ভস্ম শরীরে মাখলেই সেরে যাবে করোনা! ৭দিনে ওষুধ তৈরির চ্যালেঞ্জ স্বামী আত্মস্মরণানন্দ
গোটা বিশ্ব যেখানে করোনা প্রতিরোধে কঠিন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। সেখানে দাঁড়িয়ে উত্তর ২৪ পরগনার টিটাগড়ে অদ্ভূত ঘটনার সাক্ষী থাকছে মানুষ।
নিজস্ব সংবাদদাতা: করোনা মোকাবিলায় লড়ছে গোটা বিশ্ব। কীভাবে এই ভাইরাসকে দমন করা যায়, কীভাবে সম্ভব মানবজাতিকে রক্ষা করা-দিবারাত্র এক করে ভাবছেন বিজ্ঞানীরা। মার্কিন গবেষকরা ভ্যাক্সিন তৈরির চেষ্টায় রত। কিন্তু এসবের মধ্যেই নয়া টোটকা! লাগবে না মাস্ক, কোনও ভ্যাকসিন। ৭ দিনের মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে ওষুধ। শুধু শিশিতে রাখতে হবে যজ্ঞের ভস্ম।
মুখে মাস্ক না পরে বাজারে! গলায় রজনীগন্ধার মালা পরিয়ে দিচ্ছেন তরুণ-তরুণীরা
গোটা বিশ্ব যেখানে করোনা প্রতিরোধে কঠিন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। সেখানে দাঁড়িয়ে উত্তর ২৪ পরগনার টিটাগড়ে অদ্ভূত ঘটনার সাক্ষী থাকছে মানুষ। মাতেশ্বরী ধর্ম সংস্থার তরফে টিটাগড়ে মহাযজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানকার স্বামী আত্মস্মরণানন্দ বলছেন. "ওজনস্তরের সব ছিদ্র আমরা ঠিক করে দিচ্ছি। বিজ্ঞান, চিকিত্সা কিছুই লাগবে না।" এমনকি লাগবে না কোনও ভ্যাক্সিন, মাস্কও।
কীভাবে তা সম্ভব? তাঁদের বক্তব্য, সাত দিনের মধ্যেই করোনার ওষুধ তৈরি হয়ে যাবে।
কী সেই ওষুধ? আত্মস্মরণানন্দের কথায়, যঞ্জের ভস্ম রেখে দিতে হবে শিশিতে। সেই ভস্ম প্রতিদিন সকালে শরীরে মেখে নিতে হবে। তা আর করোনা ছুঁতেও পারবে না মনুষ্যশরীর। এই যজ্ঞের আবহে পরিবেশের সমস্ত দূষণ প্রতিকার হয়ে যাবে।
এলাকাবাসীও খুব বিস্মিত। একে করোনার আতঙ্ক, তার ওপর এই যজ্ঞে কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যাচ্ছে গোটা এলাকা। ইতিমধ্যেই এই খবর পৌঁছেছে বারাকপুরের সিপি মনোজ ভর্মার কাছে। তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।