নিজস্ব প্রতিবেদন: গ্রামের নাম বালিজুড়ি। দুবরাজপুর ব্লকে রায়-বালিজুড়ি নামেই পরিচিতি রয়েছে গ্রামটির। আর এটিই বিশেষত্ব। রায় পরিবারের পদবিতেই পরিচিত হয়েছে গ্রামটি। স্বাভাবিক ভাবে রায় পরিবারের পুজোকে ঘিরে গ্রামের সব মানুষের আলাদা আবেগ থাকে। বালিজুড়ি গ্রামে দুর্গাপুজো শুরু হয়ে যায় ষষ্ঠীর অনেক আগে থেকেই। তিথিনক্ষত্র মেনে পুজোর বেশ কিছুদিন আগে বোধন হয়। গ্রামের বাইরে যমুনা পুকুর থেকে সেদিন আনা হয় ঘট। পরিবারের কারও মতে, এই পুজো চারশো বছরের প্রাচীন। কারও কথায়, আবার পুজো হয়ে আসছে প্রায় সাড়ে পাঁচশো বছর ধরে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: #উৎসব: অষ্টমী-নবমীতে বৃষ্টির আশঙ্কা! আগেই দেখে নিন এমন কিছু পুজো, যে-রাস্তা দ্রুত জলমগ্ন হয়


এ বাড়ির পুজো সাধকের পুজো। রায় পরিবারের প্রবীণ সদস্য চণ্ডীপ্রসাদ রায়ের কথায়, প্রায় ১৪ পুরুষ আগে জিতবাহন রায় ও হীরারাম রায়ের সময়ে কোনো এক সাধক আসেন বালিজুড়ি গ্রামে। সেই সাধকই নাকি শুরু করেছিলেন এই পুজো। পরে তিনিই রায় পরিবারকে এই পুজোর দায়িত্ব দিয়ে যান। অগ্রজরা যে পরম্পরা ও রীতি মেনে মাতৃ-আরাধনা করতেন কয়েক শতাব্দী পেরিয়েও আজও দেবী দুর্গার পুজোয় এর কোনো ব্যতিক্রম হয়নি। পুরনো রীতি মেনেই আজও ছাগ ও চালকুমড়ো বলি হয়।



রায় পরিবারের পুজো দেখতে শুধু গ্রামের মানুষ ভিড় জমান এমন নয়, দূরদূরান্ত থেকেও পুজোর চারদিন এখানে বহু মানুষ আসেন।


(Zee 24 Ghanta App: দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)


আরও পড়ুন: #উৎসব: শিকার করতে বনে ঢুকে শবরযুবক কুড়িয়ে পেলেন পাথরের মাতৃমূর্তি