নিজস্ব প্রতিবেদন: ১৪ বছরের কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে ৫ দিন আগে। মেয়েটি কোভিড পজিটিভও নয়। তবুও ৫ দিন ধরে তাঁর মৃতদেহ পরিবারের হাতে দেহ তুলে দিতে পারেনি হাসপাতাল। কেন? এ বিষয়ে মুখে কার্যত কুলুপ এঁটেছে সাগর দত্ত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  ফের মেডিক্যাল! "অক্সিজেন দাও, খুব কষ্ট হচ্ছে" কাতর আর্তি নিয়ে করোনা ওয়ার্ডে মৃত্যু তরুণীর


গত ৯ সেপ্টেম্বর বারাসত জেলা হাসপাতাল থেকে হরিণঘাটার বাসিন্দা সুমনা মণ্ডলকে সাগর দত্ত হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সন্দেহ ছিল, তাঁর করোনা হয়েছে। কিন্তু রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। ১০ সেপ্টেম্বর সন্ধেয় মৃত্যু হয় সুমনার। এমনকী তাও অনেক পরে জেনেছে পরিবার।


মৃতার পরিবারের অভিযোগ, সুমনাকে সুস্থ অবস্থায় চিকিৎসার জন্য সাগর দত্ত হাসপাতালে ভরতি করা হয়। তারপর থেকেই চিকিৎসকরা বারবার বলেছে সুমনা ভাল আছে। ১০ তারিখ কী এমন হলো যে ১৫ মিনিটের মধ্যে সুমনা মারা গেলো। পরিবারের অভিযোগ, চিকিৎসকদের গাফিলতিতেই মারা যায় সুমনা। 


তারপর থেকেই মেয়ের মৃতদেহের অপেক্ষায় হা-পিত্যেশ করে বসে আছেন পরিজনরা। তাঁদের অভিযোগ, কী এমন হল যে মেয়ের মৃত্যু হল তাও তাঁরা জানেন না। এদিন ক্ষুব্ধ পরিবার পুলিসের দ্বারস্থ হয়। শেষমেশ পুলিসের হস্তক্ষেপে আজ মৃতদেহ দেখতে দেওয়া হয় তাঁদের।