নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। কলকাতার অধিকাংশ হাসপাতালেই বেড খালি নেই। জেলগুলিতেও বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। চার দফার ভোট শেষ হলেও এখনও বাকী ৪ দফার ভোট। এরকম পরিস্থিতিতে আগামিকাল সর্বদল বৈঠক ডাকল নির্বাচন কমিশন। ওই বৈঠকে থাকবেন প্রত্যকটি দলের ১ জন করে প্রতিনিধি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-করোনায় জেরবার দেশ! দক্ষিণেশ্বরে মাস্ক ছা়ড়াই চলছে ১লা বৈশাখের পুজো


পঞ্চম দফার প্রচার শেষ হয়েছে। বাকী ৩ দফার প্রচার এখনও বাকী রয়েছে। ভোট নিতে হবে একশোর বেশি কেন্দ্রে। ফলে সব দল প্রচারে নামবে। মাস্ক নেই, স্যানিটাইজার নেই। চলছে দেদার প্রচার। গত বছর এই সময়ে যেখানে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া ছিল ৭০০-৮০০। এখন তা বেড়ে হয়েছে দৈনিক ৫০০০। সবদিক বিচার করেই নড়েচড়ে বসেছে নির্বাচন কমিশন।


আগামিকাল সর্বদল বৈঠকে ডাকা হয়েছে সব দলকে। তাদের বক্তব্যের পাশাপাশি কিছু নির্দেশিকা দিতে পারে কমিশন। প্রতিটি জনসভায় করোনা বিধি মানার ক্ষেত্রে কী করা যায় তা এখন কমিশনের কাছে চ্যালেঞ্জ।  করোনা বিধি মেনে জনসভা করা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। পাশাপাশি ভার্চুয়াল সভা করা যা কিনা তাও খতিয়ে দেখা হবে। অসমর্থিত সূত্র খবর, ৩ দফার নির্বাচন এক দফায় করা যায় কিনা তা নিয়েও ভাবনাচিন্তা করছে কমিশন(Election Commission)।


আরও পড়ুন- নানুরে বাম প্রার্থীকে ঘিরে বিক্ষোভ, CPM-কে ভোট দিলে হাত কেটে নেওয়ার হুমকি    


ভোট নয়,আগে মানুষের জীবন। কমিশন যা সিদ্ধান্ত নেবে সেটাই মেনে নেব। সর্বদল বৈঠক নিয়ে মন্তব্য় করলেন প্রদেশ কংগ্রেস প্রধান অধীর চৌধুরী। রাজ্যে ৮ দফার ভোটের প্রতিবাদ করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। টুইট করে জানালেন ডেরেক ওব্রায়েন।


রাজ্যে কোভিড সংক্রমণ নিয়ে অধীর চৌধুরী(Adhir Chowdhury) বলেন, কয়েকজন ডাক্তারের সঙ্গে কথা হয়েছিল। তাঁরা বলছেন, হাসপাতালের বারান্দাতেও রোগী রাখার জায়গা হবে না। তাই হাত জোড় করে বলব আপনারা সবাই সতর্ক হোন। নির্বাচন কমিশন যা সিদ্ধান্ত তা মেনে নেব। এতে ভোট এগিয়ে আনতে হয়, পিছিয়ে দিতে হয় বা বন্ধ করতে হয় হোক। এনিয়ে ছেলেখেলা করার কোনও অভিপ্রায় নেই কংগ্রেসের।