নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে ভোট পরবর্তি হিংসায় নিহত হয়েছেন ৫ বিজেপি কর্মী। কমপক্ষে এক হাজার বিজেপি কর্মীর বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়েছে। এমনটাই দাবি করেছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।  এদের মধ্যে রয়েছেন সোনারপুরের মাটিয়ারা গ্রামের বিজেপি কর্মী হারান অধিকারী। বঙ্গ সফরে এসে আজ তাঁর বাড়ি যান বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-Corona উদ্বেগ : পিছিয়ে গেল সর্বভারতীয় JEE Mains পরীক্ষা


রবিরার খুন হন হারান অধিকারী। নাড্ডা(JP Nadda) আজ গিয়ে তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন। সান্তনা ও সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দেন। এরপর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারে বিরুদ্ধে লাগামছাড়া হিংসার অভিযোগ তোলেন। এমনকি তিনি মমতাকে(Mamata Banerjee) অহিষ্ণুতার প্রতীক বলেও কটাক্ষ করেন।


বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, যারা এইসব স্বজন হারান মানুষের আর্তনাদ শুনতে পায় না তারাই,  কেউ এই হিংসা নিয়ে কথা বললে তাকে নৌটঙ্গি, স্টান্টবাজি বলে। বাংলায় এই রক্তের রাজনীতি বিজেপি বরদাস্ত করবে না। যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে সে-ই এখন এই অত্যাচার করছে।  রাজ্যের সব জায়গায় যাব। মানুষকে প্রশ্ন করব, এই সরকারের হাতে আপানারা পাঁচ বছর থাকতে চান?


আরও পড়ুন-এই প্রথম প্রকাশ্যে এল Covid-19 ভাইরাসের মিউটেশনের Molecular Image, দিশা মিলছে সংক্রমণের


মমতার বিরুদ্ধে অসহিষ্ণুতার অভিযোগ তুলে নাড্ডা বলেন, মমতাজি শান্তির কথা বলেন। এখন ভোটের পরই এসব হচ্ছে রাজ্যে। আসলে উনি যে শান্তির কথা বলেন তার সবটাই নাটক। এই নাটকের কথা সবার সামনে তুলে ধরা হবে। মমতা যা করছেন তা বাংলার সংস্কৃতি নয়। আমি আগেই বলেছিলাম, মমতা বাংলার সংস্ক্তির প্রতিনিধি নন। তিন অসহিষ্ণুতার প্রতীক।