নিজস্ব প্রতিবেদন: আজ ২১ জুন, ভারত সাক্ষী থাকবে বার্ষিক সুর্যগ্রহণের। কিন্তু মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে অন্য প্রশ্ন। সূর্যগ্রহণেই কি করোনা মৃত্যু? এমনকি গুগলেও বেশির ভাগ মানুষের এই প্রশ্ন। কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে বছরের কোনও একটি দিনে যখন সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী একই সরলরেখায় চলে আসে তখনই হয় সূর্যগ্রহণ। পৃথিবী ও সূর্যের মঝখানে চাঁদ এসে পড়ায় সূর্যের আলো পৃথিবীতে আসতে পারে না।
 কিন্তু চেন্নাইয়ের বিজ্ঞানী ড: কেএল সুন্দর কৃষ্ণ জানিয়েছেন, এই ভাইরাস বায়ূমন্ডল থেকে এসেছে। গত ২৬ ডিসেম্বর সূর্যগ্রহণের সঙ্গে যোগ রয়েছে করোনাভাইরাসের। সূর্যগ্রহণের পর নি:সৃত নিউট্রনের মিউটেশন কৃত কণা মিথস্ক্রিয়ার ফলে এই বিশ্বমারী শুরু হয়েছে। অর্থাৎ তাঁর মতে জৈব পারমাণবিক মিথস্ক্রিয়া ভাইরাসের একটি অংশ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: গল্পস্বল্প: প্রেম, দাম্পত্য, বিচ্ছেদ- তসলিমাকে নিজের হাতে গড়েছিলেন কবি রুদ্র


তবে বিশেষজ্ঞরা  একথা মানতে রাজি নন যে সূর্যগ্রহণের সঙ্গে করোনাভাইরাসের সরাসরি যোগ রয়েছে। তাঁদের কথা অনুযায়ী করোনা প্রতিরোধের একমাত্র উপায় হাত ধোয়া ও মাস্ক ব্যবহার করা।
করোনা শব্দের অর্থ ক্রাউন বা মুকুট। ১৯৮০ সালে ভাইরাসটিকে মাইক্রোস্কোপে দেখে সূর্যগ্রহণের সময়ের মুকুটের মতো দেখতে লাগে। তাই হয়তো এরূপ নামকরণ। নাসার তরফেও জানানো হয়েছে সূর্যের করোনা অর্থাৎ ক্রাউন হলো সূর্যের বায়ূমন্ডলের বাইরের অংশ। যা খালি চোখে অদৃশ্য। কিন্তু সূর্যগ্রহণের সময় দেখতে মেলে। এই সৌর করোনার একমাত্র পৃথিবীর করোনাভাইরাসকে কোনও ভাবে প্রভাবিত করার উপায় থাকলে তা হলো পথিবীর সংযোগে আসা। কিন্তু সূর্য যে বহুদূরে অবস্থিত সংযোগে আসার কোনও কারণ নেই।