অনলাইন বিপণি ছেয়ে গিয়েছে জালি মালে, রিপোর্টে প্রকাশ পেল চাঞ্চল্যকর তথ্য

৩৭ শতাংশ গ্রাহক জানিয়েছেন গত ৬ মাসে স্ন্যাপডিল থেকে নকল মাল পেয়েছেন তাঁরা। ২২ শতাংশ গ্রাহক একই কারণে ফ্লিপকার্টকে কাঠগড়ায় তুলেছেন। ২১ শতাংশ গ্রাহক পে টিএম মলের বিরুদ্ধে নকল জিনিস বিক্রির অভিযোগ করেছেন। 

Updated By: Nov 5, 2018, 09:55 PM IST
অনলাইন বিপণি ছেয়ে গিয়েছে জালি মালে, রিপোর্টে প্রকাশ পেল চাঞ্চল্যকর তথ্য

নিজস্ব প্রতিবেদন: দীপাবলি উপলক্ষে অনলাইনে চুটিয়ে কেনাকাটা করেছে দেশবাসী। ইতিমধ্যে অর্ডার দেওয়া জিনিসপত্তর এসে পৌঁছেছে হাতে। আর তখনই এল আশঙ্কার খবর। সমীক্ষা বলছে দেশে অনলাইনে বিক্রি হওয়া সামগ্রীর একটা বড় অংশই নকল। গ্রাহকের অসচেতনতার সেই পণ্যই আসল বলে চালাচ্ছে অনলাই বিক্রেতারা। নকল পণ্য বিক্রিতে SnapDeal-কে সব থেকে কুখ্যাত বলে চিহ্নিত করেছেন গ্রাহকরাই। 

সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে লোকাল সার্কল নামে একটি সংস্থার সমীক্ষা। সংস্থার দাবি, সমীক্ষায় নিজেদের মত জানিয়েছেন ৩০,০০০ গ্রাহক। সমীক্ষা বলছে, অনলাইনে সব থেকে বেশি 'জালি মাল' বেচে স্ন্যাপডিল। 

৩৭ শতাংশ গ্রাহক জানিয়েছেন গত ৬ মাসে স্ন্যাপডিল থেকে নকল মাল পেয়েছেন তাঁরা। ২২ শতাংশ গ্রাহক একই কারণে ফ্লিপকার্টকে কাঠগড়ায় তুলেছেন। ২১ শতাংশ গ্রাহক পে টিএম মলের বিরুদ্ধে নকল জিনিস বিক্রির অভিযোগ করেছেন। ২০ শতাংশ গ্রাহক আমাজন-কে একই অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন। 

গ্রাহকদের দাবি, অনলাইনে সুগন্ধি ও প্রসাধনী সামগ্রী সব থেকে বেশি নকল বিক্রি হয়। তার পরই তালিকায় রয়েছে খেলার নানা আনুসঙ্গিক সামগ্রী। বেশ কিছু মানুষ নকল ব্যাগ পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। 

মোবাইল ফোনের মাপের ক্যামেরায় লাগানো যাবে DSLR-এর লেন্স!

এব্যাপারে যদিও সমস্ত সংস্থার তরফে মোটামুটি একই রকম বিবৃতি জারি করা হয়েছে। জানানো হয়েছে, নকল জিনিস রুখতে তারা খুবই কঠোর। যদি প্রমাণিত হয় যে গ্রাহক নকল জিনিস পেয়েছেন তবে নিখরচায় জিনিসের দাম ফেরত দেন তাঁরা। বিক্রেতার বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ করা হয় সংস্থার তরফে। এমনকী তাঁকে বহিষ্কারও করা হয়। 

.