ওয়েব ডেস্ক:  বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খুনের ষড়‌যন্ত্র করার অভি‌যোগ ১০ জনকে মৃত্যদণ্ড দিল বাংলাদেশের আদালত। ওই মামলায় আরও ৯ জনকে ২০ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০০০ সালে হাসিনার গ্রামের বাড়ি দক্ষিণ গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় একটি সভা করার কথা ছিল হাসিনার। সেই সভাস্থলে বিস্ফোরক পুঁতে রাখা হয়। কিন্তু সভার শুরু আগেই সেই বিস্ফোরক খুঁজে বের করে ফেলে পুলিশ।


আরও পড়ুন-ল্যাকমে ফ্যাশান উইকে এই ‌যুবকের সঙ্গেই দেখা গেল সুহানাকে


ওই ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ খুঁজে বের করে হরকরত-উল-জিহাদি ইসলামি-র সদস্য মুফতি হান্নানকে। গত বছর অন্য একটি মামলায় হান্নানের ফাঁসি হয়েছে। হান্নানকে বাংলাদেশে ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীকে খুনের মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়।


আরও পড়ুন-জানেন কত টাকা পারিশ্রমিক পান নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি? নিজেই জানালেন


খুনের ষড়‌যন্ত্রের তদন্তে নেমে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভি‌যোগ আনা হয়। ঢাকার স্পিডি ট্রায়াল ট্রাইবুন্যালের বিচারপতি মুমতাজ বেগম সংবাদ মাধ্যমে জানিয়েছেন, হাইকোর্টের রায়ের পর ওই দশজনকে ফায়ারিং স্কেয়ার্ডের সামনে দাঁড় করিয়ে মৃত্যুদণ্ড কা‌র্যকর করা হবে।


উল্লেখ্য, ২০০০ সালে কোটালীপাড়ার শেখ লুৎফর রহমান কলেজ মাঠে হাসিনার সভার জন্য মঞ্চ তৈরি হয়েছিল। সেখানেই মাটি পুঁতে রাখা হয়েছিল ৭৬ কেজি বিস্ফোরক। সভার দুদিন আগেই উদ্ধার হয় ওই বিস্ফোরক। গোটা ঘটনার জন্য মুফতি হান্নানকেই মাস্টারমাইন্ড বলে মনে করে মামলা করে পুলিশ। হান্নান পাকিস্তানের একটি মাদ্রাসায় পড়াতো। সেখান থেকেই সে জঙ্গিদের সংস্রবে আসে। আফগানিস্থানেও সে লড়াই করতে ‌যায়।