জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: করোনা-বিধ্বস্ত ও যুদ্ধ-কণ্টকিত এই পৃথিবীতে অর্থনৈতিক সংকট হল সব চেয়ে বড় কথা। ফলে সাধারণ মানুষ মাত্রেই এর থেকে সুরাহা খুঁজছেন। কিন্তু আশ্চর্যের কথা হল শুধু সাধারণ মানুষ নয়, এর থেকে রেহাই খুঁজছেন অর্থনীতিবিদেরাও। শুধু খুঁজছেনই না, এক্ষেত্রে তাঁরা অনেকদূর এগিয়েও গিয়েছে। তাঁদের সেই অর্জনকে স্বীকৃতি জানাল রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি। এ বছরের অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন বেন বারনানকে, ডগলাস ডায়মন্ড, ফিলিপ ডিবভিগ। নোবেল কমিটি জানিয়েছে, কী ভাবে ব্যাংকিং ব্যবস্থার সংকট কম করা যায়, কী ভাবে ফেল করে যাওয়া ব্যাংক আর্থিক সংকট বাড়িয়ে তোলে এই সবটা নিয়েই নতুন দিনের ব্যাংকিং গবেষণা করেছেন তাঁরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Russia Ukraine War: ইউক্রেনে ৭৫টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল রুশ সেনা, বিস্ফোরণে নিহত কমপক্ষে ৫


নোবেল কমিটি আরও জানিয়েছে, অর্থনীতিবিদ ডগলাস ডায়মন্ড এবং ফিলিপ ডিবভিগ তাত্ত্বিক মডেল তৈরি করে ব্যাঙ্কগুলির প্রয়োজনীয়তার কথা ব্যাখ্যা করেছেন। তাঁরা দেখিয়েছেন, কীভাবে সমাজে ব্যাংকের ভূমিকাই ব্যাংকের পতন সম্পর্কে গুজব তৈরি করে এবং কীভাবেই-বা সমাজ এই সংকটের ঝুঁকি কমাতে পারে। বেন বারনানকে আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সঙ্কট বলে যেটি পরিচিত সেই ১৯৩০ সালের 'গ্রেট ডিপ্রেশন'কে বিশ্লেষণ করেছেন!


বারনানকে ওয়াশিংটন ডিসির ব্রুকিংস ইনস্টিটিউশনের গবেষক। তাঁরই সমবয়সি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডায়মন্ড। ফিলিপ রয়েছেন সেন্ট লুইয়ের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে। আগামী ১০ ডিসেম্বর আমেরিকার এই তিন অর্থনীতিবিদের হাতে তুলে দেওয়া হবে নোবেল পুরস্কার। মোট পুরস্কারমূল্য ১ কোটি সুইডিশ ক্রোনর (প্রায় ১০ লক্ষ ডলার বা সাড়ে ৭ কোটি টাকা)। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)