2009 সালে লি হাওয়ের বাড়ির বেসমেন্ট থেকে উদ্ধার হয় দুই মহিলার মৃতদেহ। বাড়ির মালিক লি বলেছিলেন, তিনি নাইট গার্ডের কাজ করেন তাই ঠিক জানেন না রাতে তাঁর বাড়ির বেসমেন্টে কে বা কারা এসে এই মৃতদেহগুলি রেখে গিয়েছে। তখনও বোঝা যায়নি, কত নির্মমতার কাহিনি এরপর ফাঁস হতে চলেছে।

তদন্তের পর জানা যায়, 36 বছরের লি আসলে মহিলাদের জোর করে আটকে যৌন ক্রীতদাস হিসাবে কাজে লাগাত। কাজ ফুরিযে গেলে তাদের মেরে ফেলত। এমনভাবেই 6 মহিলাকে প্রলোভন দেখিয়ে কাজের নামে নিজের বাড়ির বেসমেন্টে আটকে রাখে লি। তাদের পর্নগ্রাফির কাজে ব্যবহার করতে সে, কারও সঙ্গে বিকৃত যৌনতা চালিযে যেত সে। 21 মাস ধরে এই 6 মহিলাদের আটকে রেখেছিল সে। কিছুতেই যাতে তারা পালাতে না পারে তার জন্য সে সাতটা লোহার দরজা তৈরি করেছিল। ওই ছয় মহিলার মধ্যে পাঁচজনই ছিলেন দেহ ব্যবসায়ী। তাঁদের বয়স 17 থেকে 21 এর মধ্যে

এই অপরাধেই আজ ফাঁসি হল লি হাওয়ের। সেই সঙ্গে নির্মমতা কাহিনির শেষ অঙ্ক লেখা হয়ে গেল।

English Title: 
China executes man who kept and killed sex slaves: reports
Home Title: 

যৌন ক্রীতদাসদের আটকে রেখে খুন করায় ফাঁসি হল চিনা ব্যক্তির

No
19601
Is Blog?: 
No