নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলা খুবই গুরুত্ব। শুক্রবার এমনই বার্তা দিল চিন। আর সেই দ্বিপাক্ষিক সুসম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে আগামিদিনে হাতেহাত মিলিয়ে কাজ করতে প্রস্তুত তারা। একথাই জানিয়েছেন চিনের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র লু কেং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল। ২০১৪ সালের চেয়েও বেশি সাফল্য এসেছে গেরুয়া শিবিরের ঝুলিতে। বিজেপি তো তিনশোর বেশি আসন পেয়েছেই। এনডিএ-ও টপকে গিয়েছে সাড়ে তিনশোর গণ্ডি।


আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করলেন মোদী, ইস্তফা গ্রহণ করলেন কোবিন্দ


তার পর শুভেচ্ছার বন্যায় ভেসেছেন নরেন্দ্র মোদী। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প থেকে ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাঁকর, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন-সহ একাধিক রাষ্ট্রপ্রধান শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মোদীকে।


সেই তালিকাতেই ছিলেন চিনের প্রেসিডেন্ট জি জিংপিং। বৃহস্পতিবার তিনি মোদীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন। এর পর শুক্রবার চিনের বিদেশমন্ত্রকের সঙ্গে মোদীর দ্বিতীয়বার জয় নিয়ে বিবৃতি দেওয়া হল।


আরও পড়ুন: অভিষেকেই ‘সেঞ্চুরি’, ৮ মাস পরই দিল্লিতে ফুটবে পদ্ম, বললেন আত্মবিশ্বাসী গম্ভীর


মোদী জমানার প্রথম দফায় চিনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ফের শীতল হয়ে গিয়েছিল। ডোকলাম নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘ টানাপোড়েন চলে। তার পর গত বছর এপ্রিলে মোদীর সঙ্গে চিনা প্রেসিডেন্টের সাক্ষাত্ হয়।


তার পর থেকে দু’দেশের মধ্যে সম্পর্ক ক্রমশ মজবুত হতে শুরু করেছে। মোদী ফিরে আসায় সেই সম্পর্ক আরও মজবুত হবে বলে চিন মনে করছে। আর তা করতে চিন কতটা মরিয়া, তার প্রমাণ মিলেছে মোদীকে শুভেচ্ছা জানানোর ধরন দেখে।


আরও পড়ুন: পরপর দু’বার প্রধান বিরোধী দলের যোগ্যতা অর্জনে ব্যর্থ কংগ্রেস


কারণ, চিন সাধারণত এসব ক্ষেত্রে প্রোটোকল মেনে চলে। নির্বাচনের ফল সরকারিভাবে প্রকাশিত হওয়ার পরই শুভেচ্ছা জানানো তাদের রীতি। কিন্তু সেই প্রোটোকল ভেঙে জিংপিং বৃহস্পতিবার নির্বাচনের ট্রেন্ড দেখেই মোদীকে শুভেচ্ছা জানান।