নিজস্ব প্রতিবেদন- চিনের বাজারে তিনি পানীয় জল বিক্রি করেন। সেই তিনিই এখন এশিয়ার সব থেকে ধনী ব্যক্তি। তাঁর বার্ষিক আয় বেড়েছে 70.9 বিলিয়ন ডলার। চিনের মিনারেল ওয়াটার বিক্রেতা ঝোং শানশান-এর বার্ষিক আয় এখন ৭৭.৮ বিলিয়ন ডলার। এশিয়ায় সব থেকে বেশি Net worth-এর হিসাবে তিনি এখন ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানিকেও পিছনে ফেলে দিলেন।  RIL-এর চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানির Net worth এখন 76.9 বিলিয়ন ডলার। গত কয়েক মাসে RIL-এর শেয়ারে ধ্বস-এর জন্য আম্বানি গোষ্ঠীর উপার্জনে প্রভাব পড়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নোগফু স্প্রিং নামক একটি সংস্থার মালিক শানশান। এই সংস্থা শুরুতে মিনারেল ওয়াটার প্রস্তুত করত। এর পর বিজিং বেন্টাই বায়োলজিকাল এন্চারপ্রাইজ শুরু করে। সেই সংস্থা কোভিড ভ্যাকসিন উত্পাদন শুরু করেছিল। চিন ও হংকং, দুই জায়গাতেই শানশানের সংস্থা বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। ভ্যাকসিন উত্পাদন শুরু করার পরই বেন্টাই-এর শেয়ার ২০০০ শতাংশ লাফ দিয়েছে। শানশান এখন চিনের অন্যতম ধনী জ্যাক মাকেও টপকে গিয়েছেন। মাশরুম চাষ, সাংবাদিকতা, চাষবাস, স্বাস্থ্য পরিষেবা-সহ একাধিক ক্ষেত্রে হাত পাকিয়ে ফেলেছেন শানশান।


আরও পড়ুন-  মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন বিশ্ব ফ্যাশনের, প্রয়াত Pierre Cardin


এশিয়ার সেরা পাঁচজন ধনী ব্যক্তির মধ্যে এখন চারজনই চিনের। প্রথমে রয়েছেন শানশান। দ্বিতীয় মুকেশ আম্বানি। তিনে কলিন হুয়াং, চারে রয়েছেন পোনি মা। আলিবাবার চেয়ারম্যান জ্যাক মা রয়েছেন পাঁচ নম্বরে। চলতি বছরে বিশ্বের সব থেকে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় চার নম্বরে উঠে এসেছিলেন মুকেশ আম্বানি। রিলায়েন্স জিও ও রিটেল ভেনচার্স-এর অংশীদারিত্ব বিক্রি করে ১.৯ লাখ কোটি টাকা ফান্ড সংগ্রহ করেছিলেন তিনি। 76.9 বিলিয়ন ডলার নেট ওর্থ নিয়ে মুকেশ আম্বানি এখন সারা বিশ্বের ধনীদের তালিকায় ১২ নম্বরে রয়েছেন মুকেশ আম্বানি।