ওয়েব ডেস্ক: বেথলেহমের চার্চ অফ নেটিভিটি থেকে রোমের ভ্যাটিকান সিটি, বরফে ঢাকা ক্যালিফোর্নিয়া থেকে গরমে ঘেমেনেয়ে ওঠা অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্র তীর, বড়দিনে উত্‍সবমুখর গোটা বিশ্ব। এমনকি বড়দিনের প্রার্থনা হল যুদ্ধবিধ্বস্ত ইরাকেও।  আর যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি ফিরুক, প্রার্থনা করল গৃহযুদ্ধে ক্ষতবিক্ষত মসুল। বেথলেহেম। যীশুর জন্মস্থান। চার্চ অফ নেটিভিটিতে ডিসেম্বরের গোড়া থেকেই মানুষের ঢল। মধ্যরাতে মিডনাইট মাসের মধ্যে দিয়ে উত্‍সবের সুচনা। চোখ ছিল ভ্যাটিকানেও। রোমান ক্যাথলিকদের পীঠস্থান ভ্যাটিকান। সেন্ট পিটার স্কোয়ারে হাজার হাজার মানুষের ভিড়। মিডনাইট মাসে বড়দিনের তাত্‍পর্য ব্যাখ্যা করেন পোপ ফ্রান্সিস। মনে করিয়ে দেন, ক্রিসমাস নিছক উত্‍সব নয়। ক্রিসমাস ডে। চার্চ অফ নেটিভিটিতে এবার সকালের প্রার্থনা। শুধু খৃষ্টান ধর্মাবলম্বীরাই নন। বড়দিনের প্রার্থনায় যোগ দেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটকরা। প্রার্থনা আর উত্‍সবের আমেজে বিশ্বজুড়ে জমজমাট বড়দিন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন বড়দিনে যেন বেশি পথ দুর্ঘটনা জেলায় জেলায়


ব্রিটেনে একেবারে রাজকীয় ক্রিসমাস। সাত সকালে স্ত্রী কেট ও দুই ছেলে মেয়েকে নিয়ে গির্জায় প্রিন্স উইলিয়াম। সর্দিজরে কাবু রানি এলিজাবেথ না এলেও, ছিলেন প্রিন্স ফিলিপও। ক্রিসমাস কাটাতে হাওয়াইয়ে বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট। খোশমেজাজে সপরিবারে ছুটিতে। মেয়েদের মন রাখতে খেলেন আইসক্রিম।ক্রিসমাস ডে-তে বরফ ঢাকা প্রান্তর। চেনা ছবি। কিন্তু মুখ ভার ক্যালিফোর্নিয়ার। বড়দিনে স্নোফল চাই। কিন্তু তা বলে তুষারঝড়?একেবারে অন্য ছবি অস্ট্রেলিয়ায়। ক্রিসমাস মানেই প্রচণ্ড গরম। তাই সিডনি বিচেই সমুদ্রের হাওয়া খেয়ে চলছে সেলিব্রেশন। মসুলে যুদ্ধ চলছে। সদ্য ISIS দখলদারি থেকে মুক্ত হয়েছে বাশিকা। এবছর ক্রিসমাস সেলিব্রেশনে কোনও বাধা নেই। গির্জায় তাই একটাই প্রার্থনা, আর যুদ্ধ নয়।এই শান্তি যেন স্থায়ী হয়।


আরও পড়ুন  টেক অফের কয়েক মিনিটের মধ্যেই কৃষ্ণ সাগরে ভেঙে পড়ল রুশ বিমান