নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারতের মতো দেশে যেখানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এখনও আটশো প্লাস সেখানে পাকিস্তানে ইতিমধ্যেই আক্রান্ত হয়েছেন ১৪০০ জন। মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের।  আইসোলেশনই যেখানে করোনা রোখার একমাত্র উপায় সেখানে মসজিদে জমায়েত বন্ধ করতে সাহস করছে না পাক সেনা। কারণ মসজিদে নমাজ পড়া বন্ধ করলে দেশে বিশাল হাঙ্গামা শুরু হয়ে যেতে পারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৮৭৩, শেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত প্রায় ১৫০ জন


ইতিমধ্যেই পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশে করোনার প্রকোপ প্রবল আকারে দেখা গিয়েছে। সেখানে এখনও পর্যন্ত ৪৯০ জন করোনা আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। শুধুমাত্র ডেরা গাজি খান জেলাতেই আক্রান্তের সংখ্যা ২০৭ জন।


এরকম এক অবস্থায় মসজিদে জমায়েত হতে দেওয়া উচিত কিনা তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না  ইমরান খান প্রশাসন। যারা সারা সপ্তাহ নমাজ পড়়েন না তারা শুক্রবার জুম্মার নমাজ পড়তে আসেন। এখন তাদের আটকাতে পারছে না সরকার।  সৌদি আরব, ইরান, ইরাক যেখানে মসজিদে জমায়েত নিষিদ্ধ করেছে সেখানে সাহস পাচ্ছেন না ইমরান। পাক সংবাদমাধ্যমের বলা হচ্ছে, এর পেছনে কোনও যুক্তিগ্রাহ্য কারণ নেই।


আরও পড়ুন-Live: ভারতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে ৮০০ ছাড়াল, মৃত ১৯, রাজ্যে আক্রান্ত ১৫


এদিকে, পাকিস্তানের অধিকাংশ রোগীই এসেছেন ইতালি থেকে। ফলে আগেভাগে ব্যবস্থা না নওয়ার জন্য ইমরান খানকে দুষছেন অনেকে।  গত সপ্তাহে গাজায় ২ করোনা রোগী ধরা পড়ছে। খোঁজ খবর নিয়ে দেখা গিয়েছে এর একসময় পাকিস্তানে এসেছিলেন। গত ১২ মার্চ লাহোরের বাইরে একটি ধর্মীয় সভা হয়েছিল। সেখানে জড়ো হয়েছিলেন কমপক্ষে আড়াই লাখ মানুষ। ফলে আতঙ্ক বাড়ছে।