ওয়েব ডেস্ক: মনে আছে আটের দশকের সেই বিখ্যাত সাইকোলজিক্যাল হরর ফিল্ম 'দ্য শাইনিং'-র কথা? শহর থেকে দূরে পাহাড়ের মাথায় এক কবরখানার উপর তৈরি হোটেলে গিয়ে পৌঁছেছিল জ্যাক টোরেন্স। আর এখানেই ভূতের খপ্পড়ে পড়ে এক ভয়ানক অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়েছিল গল্পের নায়ক, জ্যাক। এই গল্পে যে ভুতূড়ে হোটেলের কথা বলা হয়েছিল হয়েছিল সেটা ছিল এস্টেস পার্ক, কলোরাডোর দ্য স্ট্যানলি হোটেল। প্রায় ৩০-৩৫ বছর সেই হোটেলেই এবার মিলল সত্যি ভূতের দেখা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

'দ্য শাইনিং' ছবির ভূতের গল্প আদতে গল্প হলেও হোটেলের ভূত নাকি সত্যি ছিল। এমনই এক প্রচলিত কথা শোনা যেত 'দ্য স্ট্যানলি হোটেল' সম্পর্কে। এরপর ভূতের উৎপাতেই বন্ধ করে দেওয়া হয় হোটেল। ফের নতুন করে এই হোটেল খোলে ১৯০৯ সালে। সম্প্রতি সপরিবারে ছুটি কাটাতে গিয়ে এই হোটেলেই উঠেছিলেন হেনরি ইয়াও। কৌতুহলবশতই হোটেলের নানা অংশের ছবি তোলেন। সেই সময় ছবিতে কিছু চোখে না পড়লেও এক অদ্ভুত জিনিস ধরা পড়ে ছবিগুলো ফেসবুকে দেওয়ার পর। পরের দিন ছবি ফেসবুকে দেওয়ার পর হেনরি লক্ষ্য করেন হোটেলের সিঁড়ির তিনি যে ছবি তুলেছিলেন সেখানে দেখা যাচ্ছে এক ছায়া মূর্তি। যদিও বাস্তবে ছবি তোলার সময় ওখানে কেউ ছিল না।  


শুধু তাই নয়, ছবিতে ওই ছায়ামূর্তি দেখার পর থেকেই একটু একটু করে অসুস্থ হতে থাকেন হেনরি। এবং রাতারাতি তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে বিছানা থেকে ওঠার ক্ষমতাও তাঁর নেই। কে ছিল ওই ছায়ামূর্তি? ২১৭ নম্বর রুমে মারা যাওয়া সেই চাকর? নাকি রুম নম্বর ৪৩৮-এর বাচ্চাগুলোর কেউ?