পৃথিবীর বুকে এক গোলা এসে পড়েছে মিনিটে ৪১,৬০০ মিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে!
রোজ সকালে উঠে আকাশের দিকে তাকালেই একটা সোনালি রঙয়ের বল আকাশে জ্বলজ্বল করে। ভয়ঙ্কর এই আগুনের গোলাটাকে দেখে ভয় পাওয়া তো দূরের কথা, আমরা আবার তাকে আদর করে ডাকি সূয্যি মামা। কিন্তু ভাবুন তো এই সূয্যি মামা যদি কোনওদিন রাগ করে পৃথিবীর দিকে তেড়ে আসে তবে কী হবে? গনগনে আঁচে জ্বলতে থাকা আগুনের বলটা যদি পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ে, তবে আর কি আস্ত থাকবে পৃথিবী?
![পৃথিবীর বুকে এক গোলা এসে পড়েছে মিনিটে ৪১,৬০০ মিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে! পৃথিবীর বুকে এক গোলা এসে পড়েছে মিনিটে ৪১,৬০০ মিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে!](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2016/02/23/50315-prithibidhangso23-2-16.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: রোজ সকালে উঠে আকাশের দিকে তাকালেই একটা সোনালি রঙয়ের বল আকাশে জ্বলজ্বল করে। ভয়ঙ্কর এই আগুনের গোলাটাকে দেখে ভয় পাওয়া তো দূরের কথা, আমরা আবার তাকে আদর করে ডাকি সূয্যি মামা। কিন্তু ভাবুন তো এই সূয্যি মামা যদি কোনওদিন রাগ করে পৃথিবীর দিকে তেড়ে আসে তবে কী হবে? গনগনে আঁচে জ্বলতে থাকা আগুনের বলটা যদি পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ে, তবে আর কি আস্ত থাকবে পৃথিবী?
সূর্য পৃথিবীর ওপর আছড়ে না পড়লেও পৃথিবীর বুকে এসে পড়েছে এক বিশাল জ্বলন্ত আগুনের গোলা। মহাশূণ্য থেকে পৃথিবীর বুকে এক গোলা এসে পড়েছে মিনিটে ৪১,৬০০ মিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে। কিন্তু এত বড় একটা কাণ্ড ঘটে গেল আর কেউ টের পেল না? ভাগ্যের জোরেই হয়ত কেউ এই ঘটনার খবর পায়নি। কারণ এই গোলা এসে পড়েছে আটলান্টা মহাসাগরে। না, হলে হয়ত পৃথিবীকে আরও একবার হিরোসিমা নাগাসাকির থেকেও এক ভয়ঙ্কর ধবংসলীলার সাক্ষী হতে হতো। কারণ পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়া এই আগুনের গোলার সঙ্গে ছিল ১৩ হাজার টন শক্তি যা একটা শহরকে এক নিমেষে ধবংম করে দিতে পারে। এবার নয়তো বাঁচিয়ে দিল আটলান্টা কিন্তু পরের বার কি কেউ বাঁচাবে?