৩৪ দেশে ৯৪টি স্ত্রী ব্রিটিশ লাভ বার্ডের
অ্যামি, অ্যানি, আনা, মারিয়া, কেট...আরও কত কত নামের স্ত্রী আছে ওর। ফ্রান্স থেকে ফিনল্যান্ড, জাপান থেকে জার্মান। আমেরিকা থেকে আর্জেন্টিনা। এমন করে ৩৪টি দেশের ও জামাই। আসলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মহিলাদের বিয়ে করাটা ওর শখ। মাসে ছবি এঁকে আর বিভিন্নভাবে যে টাকাটা রোজগার করে সেখান থেকে কিছুটা নিজের জন্য সরিয়ে রেখে। বাকি টাকাটা ৩৪ভাগে ভাগ করে দেয় স্ত্রী-দের। কোনও লুকনোছোপানোর গল্প নেই। ৩৪ জন স্ত্রী-ই জানে তাদের আরও ৩৩জন সতীন আছে। ও বরের নামটা তো বলাই হল না। ওর নাম জন অ্যাড্রেস। পদবির মতই ওর প্রেমের কোনও ঠিকানা নেই। ছবি এঁকে বিশ্বভ্রমণ করে। আর জুটিয়ে ফেলে প্রেমিকা, সেখান থেকে বিয়ে।
ওয়েব ডেস্ক: অ্যামি, অ্যানি, আনা, মারিয়া, কেট...আরও কত কত নামের স্ত্রী আছে ওর। ফ্রান্স থেকে ফিনল্যান্ড, জাপান থেকে জার্মান। আমেরিকা থেকে আর্জেন্টিনা। এমন করে ৩৪টি দেশের ও জামাই। আসলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মহিলাদের বিয়ে করাটা ওর শখ। মাসে ছবি এঁকে আর বিভিন্নভাবে যে টাকাটা রোজগার করে সেখান থেকে কিছুটা নিজের জন্য সরিয়ে রেখে। বাকি টাকাটা ৩৪ভাগে ভাগ করে দেয় স্ত্রী-দের। কোনও লুকনোছোপানোর গল্প নেই। ৩৪ জন স্ত্রী-ই জানে তাদের আরও ৩৩জন সতীন আছে। ও বরের নামটা তো বলাই হল না। ওর নাম জন অ্যাড্রেস। পদবির মতই ওর প্রেমের কোনও ঠিকানা নেই। ছবি এঁকে বিশ্বভ্রমণ করে। আর জুটিয়ে ফেলে প্রেমিকা, সেখান থেকে বিয়ে।
জন বলছেন, তিনি কাউকে ঠকান না। প্রেমের বিষয়ে তো নয়ই। বিয়ের আগে নিজের আগের সব প্রেম-পরিণয়ের কথা জানিয়ে দেন। কিন্তু প্রশ্ন হল সবচেয়ে বেশি সময় জন কোন স্ত্রী-র সঙ্গে কাটান? জন নিজে বলছেন, জার্মান প্রেমিকা আনার সঙ্গে। আনাও ছবি আঁকে। মাসে বড়জোড় দু-তিনজন স্ত্রী-এর সঙ্গে দেখা করে পারেন। ১৩ নম্বর স্ত্রী-এর সঙ্গে তো বছর দুয়েক দেখাই হয়নি জনের। তো চেষ্টা করেন মাসে অন্তত একবার নিজের ৯৪টি স্ত্রী-র সঙ্গে অন্তত একবার করে দেখা করার।
৩৫ বছরের জন বিয়ে খরা শুরু করেন ২৩ বছর বয়স থেকে। ৬ মাস আগে ৯৪ তম বিয়েটি করেন। এখন প্রশ্ন হল বিয়ের সংখ্যা সেঞ্চুরি কবে হাঁকান। জন কিন্তু লাজুক হেসে সেঞ্চুরির ব্যাপরটা এড়িয়ে যাচ্ছেন।