Nepal plane crash: বিমান দুর্ঘটনায় কাকতালীয় মিল! ১০ বছর আগে একইভাবে নেপালে ভেঙে পড়েছিল উড়ান
ঠিক ১০ বছর আগে মে মাসেই এই পথ ধরে দুর্ঘটনা হয়েছিল একটি বিমানের। রহস্য বাড়ল নেপালের এই ঘটনা নিয়ে
নিজস্ব প্রতিবেদন: এক ২৯ মে সকালে নেপালের তারা এয়ার এর একটি টার্বোপ্রপ Twin Otter 9N-AET বিমানটি ফ্লাইটের ১৫ মিনিটের মধ্যে নিখোঁজ হয়ে যায় এবং ATCর সঙ্গে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলে। ১৯ জন যাত্রী এবং ৩ জন ক্রু সদস্য সহ মোট ২২ জন নিয়ে বিমানটি রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে ১২৫ কিলোমিটার (৮০ মাইল) পশ্চিমে পর্যটন শহর পোখারা থেকে যাচ্ছিল এবং সেখান থেকে পোখরা থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার (৫০ মাইল) উত্তর-পশ্চিমে জোমসোমের দিকে যাচ্ছিল। যা একটি জনপ্রিয় পর্যটক এবং একটি তীর্থস্থান। সারাদিন ধরে বিমানটির খোঁজ করার পর নেপালি সেনাবাহিনী গভীর সন্ধ্যায় দুর্ঘটনাস্থলটি দেখতে পায়। কিন্তু বন্ধুর ভূখণ্ড এবং খারাপ আবহাওয়ার কারণে সেখানে পৌঁছাতে পারেনি।
৩০ মে ওড়ার কিছুক্ষণ পরেই মাঝ আকাশ থেকে নিখোঁজ হয়ে গেল নোপালের আরও একটি বিমান। ওই বিমানে ছিলেন ২২ যাত্রী। এদের মধ্য়ে ৪ জন ভারতীয়। নেপালের পোখরা থেকে কাঠমান্ডুর কাছে জমসোম যাচ্ছিল বিমানটি। রবিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিট নাগাদ বিমানটির সঙ্গে কন্ট্রোলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। নেপালের তারা এয়ার-এর ওই ছোট বিমানটি পোখরা থেকে ২০০ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমের জমসোম যাচ্ছিল। ওড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সেটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। মুস্টাং জেলা প্রশাসনের প্রধান নেত্রা প্রসাদ শর্মা সংবাদসংস্থাকে বলেন, 'বিমানটিকে জমসোমের আকাশে দেখা গিয়েছিল। হঠাত্ সেটি ধৌলাগিরি শৃঙ্গের দিকে ঘুরে যায়। তার পর থেকে সেটির কোনও খোঁজ নেই।'l
তবে কাকতালীয়ভাবে পোখরা থেকে জোমসোমের উদ্দেশ্যে উড়ে যাওয়া একটি বিমান ১৪ মে ২০১২ য় জোমসম বিমানবন্দরের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে যায়। সেই দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত হয়। সেই একই ঘটনা ১০ বছর পর একই রুটে ঘটল।
আরও পড়ুন, Nepal Plane Crash: পাইলটের ফোন ট্র্যাক করে পাওয়া গেল সূত্র, খোঁজ মিলল নেপালের নিখোঁজ বিমানের