আজ থেকে প্রথম 'নো কার ডে' পালন করা হচ্ছে বাংলাদেশে
দিল্লিতে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকার শুরু করেছে জোড়-বিজোর তারিখে, জোড়-বিজোর সংখ্যার গাড়ি রাস্তায় বের করা। এতে নাকি দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এবার বাংলাদেশের ঢাকায় আজ থেকে শুরু হচ্ছে নো কার ডে পালন। এটা অবশ্য সরকারের কোনও কর্মসূচি নয়। বরং, ঢাকার কয়েকজন তরুণ মিলেই এই চেষ্টা শুরু করেছেন। দেশের সব বড় বড় কর্পোরেট অফিসে গিয়ে তাদের প্রধান কর্তাব্যক্তিদের অনুরোধ করেছেন এই তরুণরা। যাতে প্রতিষ্ঠানের অন্য কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত গাড়ি আনতে নিষেধ করা হয়। এই উদ্যোগ যে তরুণরা নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম আরাফাত নোমান বলেছেন, 'প্রথমে আমাদের কথা শুনে সবাই খুব হেসছিল। পরে সবাইকে বুঝিয়ে বলেছি যে, এখানে কোনও জোরাজুরি নেই। ফেসবুকেও নাকি অন্তত ১০ হাজার মানুষ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন।'
ওয়েব ডেস্ক: দিল্লিতে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকার শুরু করেছে জোড়-বিজোর তারিখে, জোড়-বিজোর সংখ্যার গাড়ি রাস্তায় বের করা। এতে নাকি দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এবার বাংলাদেশের ঢাকায় আজ থেকে শুরু হচ্ছে নো কার ডে পালন। এটা অবশ্য সরকারের কোনও কর্মসূচি নয়। বরং, ঢাকার কয়েকজন তরুণ মিলেই এই চেষ্টা শুরু করেছেন। দেশের সব বড় বড় কর্পোরেট অফিসে গিয়ে তাদের প্রধান কর্তাব্যক্তিদের অনুরোধ করেছেন এই তরুণরা। যাতে প্রতিষ্ঠানের অন্য কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত গাড়ি আনতে নিষেধ করা হয়। এই উদ্যোগ যে তরুণরা নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম আরাফাত নোমান বলেছেন, 'প্রথমে আমাদের কথা শুনে সবাই খুব হেসছিল। পরে সবাইকে বুঝিয়ে বলেছি যে, এখানে কোনও জোরাজুরি নেই। ফেসবুকেও নাকি অন্তত ১০ হাজার মানুষ এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন।'
এই উদ্যোগ সফল হলে মাসে অন্তত একদিন নো কার ডে পালন করার অনুরোধ জানাবেন তাঁরা। আজ বৃহস্পতিবার হলেও এরপর থেকে তাঁরা প্রতি বুধবার নো কার ডে পালন করতে চান। আসলে উদ্যোক্তারা মনে করছেন, এই উদ্যোগ সফল হলে জ্বালানি সাশ্রয় থেকে শুরু করে ঢাকার মানুষের প্রধান সমস্যা যানজট থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।