আগামী পূর্ণিমাতেই পৃথিবীর বুকে ঘটতে পারে ধ্বংসলীলা!
গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিও সহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতা। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পেতেই বিপদ কেটে যায়। ঘটেনি কোনও ধ্বংসলীলা। যদিও, বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়। ঠিক একইরকমভাবে বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে আজ সকালে ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ভারতের মণিপুর ও মায়নমারের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। যদিও, রিখটার স্কেলে সেই কম্পনের মাত্রা ছিল ৩.৫। তবে মায়ানমারেও জারি করা হয়েছে সুনামি আশঙ্কা।
ওয়েব ডেস্ক : গত মঙ্গলবার তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের ফুকুশিমা, টোকিও সহ বিস্তীর্ণ অঞ্চল। জারি করা হয় সুনামি সতর্কতা। প্রথমটায় কিছুটা বড় মাপের ঢেউ উঠলেও, পরে অবশ্য অল্পেতেই বিপদ কেটে যায়। ঘটেনি কোনও ধ্বংসলীলা। যদিও, বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক দেখা দেয়। ঠিক একইরকমভাবে বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে আজ সকালে ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ভারতের মণিপুর ও মায়নমারের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। যদিও, রিখটার স্কেলে সেই কম্পনের মাত্রা ছিল ৩.৫। তবে মায়ানমারেও জারি করা হয়েছে সুনামি আশঙ্কা।
তীব্রতা যাই হোক, ভূমিকম্পে গত এক দশকের বেশি সময় ধরে বিশ্বজুড়ে একের পর এক ধ্বংললীলার ছবি উঠে এসেছে। কখনও ভারতের গুজরাত, তো কখনও জাপান। আবার ২০০৪ সালের বিধ্বংসী সুনামিও দেখিয়েছে তার তাণ্ডবলীলা। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নেপাল ভূমিকম্পও কোনও অংশে কম নয়।
আরও পড়ুন- চিনে নির্মীয়মাণ আবাসন ধসে মৃত কমপক্ষে ৬৭
তবে, কম্পনের মাত্রা যা-ই হোক না কেনও, বৈজ্ঞানিকরা বলছেন সাম্প্রতিককালের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পগুলির প্রতিটিই ঘটেছে পূর্ণিমার দিন। আর তাই আশঙ্কা আগামী যে কোনও পূর্ণিমার দিনই ঘটতে পারে আবারও কোনও বড় মাপের ধ্বংসলীলা। ঘটতে পারে ভূমিকম্প। এমনকী, পৃথিবীও ধ্বংস হতে পারে তার তীব্রতায়।
কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, পূর্ণিমার দিন পৃথিবীর ওর চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি থাকে সবথেকে বেশি। আর তার ফলেই ঘটতে পারে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা।