তুষার ঝড়ে বিপর্যস্ত কানাডা, তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ২৯ ডিগ্রি নীচে, মৃত এখনও পর্যন্ত ১১
তুষার ঝড়ে বিপর্যস্ত কানাডা। ক্রমশ বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এখনও পর্যন্ত এগারোজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। কোনও কোনও জায়গায় বরফ জমেছে প্রায় ২০ ফুট। টরোন্টোয় তাপমাত্রা নেমে গিয়েছে হিমাঙ্কের ২৯ ডিগ্রি নীচে। এদিকে বানভাসি ইংল্যান্ডের বিস্তীর্ণ এলাকা। আগামি কয়েকদিনেও ঝড়বৃষ্টির হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
তুষার ঝড়ে বিপর্যস্ত কানাডা। ক্রমশ বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এখনও পর্যন্ত এগারোজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। কোনও কোনও জায়গায় বরফ জমেছে প্রায় ২০ ফুট। টরোন্টোয় তাপমাত্রা নেমে গিয়েছে হিমাঙ্কের ২৯ ডিগ্রি নীচে। এদিকে বানভাসি ইংল্যান্ডের বিস্তীর্ণ এলাকা। আগামি কয়েকদিনেও ঝড়বৃষ্টির হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
আবহাওয়া খারাপ চলছিল গত প্রায় ১০দিন ধরেই। একের পর এক তুষার ঝ়ড। কিন্তু, শুক্রবার অতীতের যাবতীয় ভয়াবহতাকে ছাপিয়ে গেল প্রবল বরফ ঝড়। কানাডা, টরোন্টোয় বইতে শুরু করে হাড়কাঁপানো ঠান্ডা। সময় যত গড়িয়েছে ততই তীব্র হয়েছে শীতের কামড়। বরফে ঢেকে গিয়েছে পথঘাট। বেশিরভাগ এলাকাতেই বরফের নীচে চাপা পড়ে গিয়েছে রাস্তায় দাঁড় করানো গাড়ি। তাপমাত্রা নামতে নামতে পৌছে গিয়েছে হিমাঙ্কের প্রায় ৩০ ডিগ্রি নীচে। এই পরিস্থিতিতে মানুষজনকে বাড়ির বাইরে বেরোতে নিষেধ করেছে প্রশাসন।
শুধু কানাডা বা টরোন্টোই নয়। নিউইয়র্ক-ও রেহাই পায়নি তুষার ঝড়ের হাত থেকে। নিউইয়র্কগামী বহু ট্রেনই বাতিল করতে হয়েছে। একই অবস্থা কানেক্টিকাট, ম্যাসাচুসেটস, নিউজার্সির। খারাপ আবহওয়ার জেরে নিউইয়র্ক আর আলাস্কার তাপমাত্রা একই হয়ে গিয়েছে। বাতিল করতে হয়েছে বহু বিমান। এদিকে, লাগাতার ঝড়বৃষ্টি তে বিপর্যস্ত ইংল্যান্ডের উপকূলবর্তী এলাকাও। বহু জায়গায়এখনও জল দাঁড়িয়ে রয়েছে। স্বস্তির কথা শোনাতে পারেনি আবহাওয়া দফতর। আগামি কয়েকদিনে ঝড়বৃষ্টির দাপট কমবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে তারা।