নিজস্ব প্রতিবেদন: ‘অশালীন’ আচরণের জন্য প্রকাশ্যে চাবুক মারা হল ইন্দোনেশিয়ার এক তরুণী ও তার বন্ধুকে। অন্যদিকে, দোকানে ঘনিষ্ঠ হওয়ার অপরাধে আরও এক মহিলা ও যুবককে প্রকাশ্যে বেত মারা হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-অতিরিক্ত টাকা দিয়েই দেখতে হবে পে চ্যানেল, ট্রাইয়ের বিজ্ঞপ্তি কার্যকর আজ রাত থেকেই


বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার আচে-র এক মসজিদের সামনে ওই দুই তরুণ-তরুণীকে একটি উঁচু জায়গায় এনে দাঁড় করানো হয়। তার পর তাদের চাবুক মারা হয়। চাবুক মারার ঘটনা দেখতে জড়ো হয়েছিলেন কয়েকশো মানুষ। এদের মধ্যে ছিলেন বহু মহিলা। তাদের উপস্থিতিতেই ওই বছর আঠারোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ও তার পুরুষ বন্ধুকে ১৭ বার চাবুক মারা হয়। তাদের ‘অপরাধ’! তারা নাকি প্রকাশ্যে একে অপরকে আলিঙ্গন করেছিলেন।



উল্লেখ্য, সুমাত্রার এই দ্বীপে জুয়া, মদ্যপান, সমকামিতা ও বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রুখতে শরিয়তি আইন চালু করা হয়েছে। ওই সব অপরাধের শাস্তি প্রকাশ্যে চাবুক মারা। প্রসঙ্গত, এদিন ৪০ বছরের এক পুরুষ ও ৩৫ বছরের এক মহিলাকেও প্রকাশ্যে চাবুক মারা হয়। ওই চারজনকে চাবুক মারার আগে বেশ কিছুদিন জেলে রাখা হয়েছিল।


আরও পড়ুন-পুরসভা-পঞ্চায়েত কর্মী, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পিএফ-ও এবার অনলাইনে


বান্দা আচের ডেপুটি মেয়র জয়নুল আরিফিন সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, বান্দা আচের বাইরের মানুষজন যারা মনে করেন এই শাস্তি খুবই নিষ্ঠুর তারা এসে দেখুন এই শাস্তি আসলে অনেকটাই মানবিক।


গগ ডিসেম্বর মাসে অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করায় এক ব্যক্তিকে ১০০ ঘা চাবুক মারা হয়। এই ঘটনা নিয়ে অবশ্য দেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলি তোলপাড় করা শুরু করেছে।