বিশ্ব হারাল ১১২ বছরের প্রবীণতম পুরুষকে
বয়সের বিচারে অভিজ্ঞতম পুরুষকে হারাল বিশ্ব। বিশ্বের প্রবীণতম নাগরিক শুক ১১২ বছরে প্রাণ হারালেন। গিনিস বুকের বিচারে স্পেনের সালুসটিয়ানো সানচেজই ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ। নিউইয়র্কের গ্র্যান্ড আইল্যান্ডের এক নার্সিংহোমে সানচেজ বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান। মারা যাওয়ার সময় তিনি রেখে যান বর্তমানে তার ২ সন্তান, ১৫ নাতী-নাতনী, ৫ পৌ পৌত্র-পুত্রীকে।
বয়সের বিচারে অভিজ্ঞতম পুরুষকে হারাল বিশ্ব। বিশ্বের প্রবীণতম নাগরিক শুক ১১২ বছরে প্রাণ হারালেন। গিনিস বুকের বিচারে স্পেনের সালুসটিয়ানো সানচেজই ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ। নিউইয়র্কের গ্র্যান্ড আইল্যান্ডের এক নার্সিংহোমে সানচেজ বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান। মারা যাওয়ার সময় তিনি রেখে যান বর্তমানে তার ২ সন্তান, ১৫ নাতী-নাতনী, ৫ পৌ পৌত্র-পুত্রীকে।
সানচেজের মৃত্যুর পর বিশ্বের প্রবীণতম পুরুষ এখন ১১১ বছরের আরতুরো লিকাটা। আর প্রবীণতম মহিলা ১১৫ বছরের জাপানের মিসাও ওকাওয়া। তবে কদিন আগেই জানা যায় জাঁনে লো লুইস ক্লামেন্ট নামের এক ব্যক্তির বয়স ১২২ বছর। তবে গিনিস কর্তৃপক্ষ এখনও সেই খবরের সরকারি স্বীকৃতি দেয়নি।
চলতি বছর জুন মাসে ১১৬ বছরের জিরোমোন কিমুরা মারা যাওয়ার পর সানচেজই ছিলেন বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি। সানচেজ স্থানীয় এক নির্মাণকারী সংস্থায় কাজ করতেন। এত বছর বেঁচে থাকার রহস্যের পিছনে স্পেনের এই বয়স্ক নাগরিক বলে ছিলেন, চাপ না নিয়ে হাসিখুশিভাবে বেঁচে থাকার কথা, আর গানকে ভালবাসার কথা।
সারাদিনে একটা করে কলা অবশ্যই খেতেন এমন কথা জানিয়ে ছিলেন। কদাচিত্ অ্যালকোহল খেলেও সিগারেট খেতেন না। আর খেলতে ভালবাসতেন তাস, প্রতিদিন রাতে বন্ধুদের তাস খেলতে বসতেন। মারা যাওয়ার দিন সাতেক আগেও নাকি তাস খেলেছিলেন।
১৯০১ সালে স্পেনের ইল তেজাদো দে বেজারে জন্মগ্রহণ করেন সানচেজ। কিউবা আখের ক্ষেতে চাষ করার পর আমেরিকায় কয়লাখনিতে কাজ করেন। বিশ্বের সর্বকালের ঐতিহাসিক প্রবীণতম ব্যক্তিত্ব ফ্রান্সের মহিলা জিনি কালমেন্ট ১৯৯৭ সালে ১২২ বছর বয়সে মারা যান।