মাখড়ায় ১৪৪ ধারা তুলে নিতে চাপ অধীরের
বিজেপির পর এবার মাকড়ায় ঢুকতে বাধা দেওয়া হল কংগ্রেসকেও। চৌমণ্ডলপুর গ্রামে অধীর চৌধুরীর নেতৃত্বে বিজেপির প্রতিনিধিদের আটকে দিল বিশাল পুলিস বাহিনী। চলল ধস্তাধস্তি। কংগ্রেস প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিক্ষোভে সামিল হলেন গ্রামবাসীরাও। অধীর চৌধুরীর হুমকি সাতদিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে গ্রামের মুখে গড়ে তোলা হবে গণপ্রতিরোধ। অধীরের প্রতিক্রিয়া, ""আগামী ২ থেকে ৪ দিনের মধ্যে ১৪৪ ধারা তোলা না হলে ফের মাখড়ায় যাবে প্রদেশ কংগ্রেস। গড়ে তোলা হবে গণপ্রতিরোধ। হুঁশিয়ারি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর। ''
বীরভূম: বিজেপির পর এবার মাখড়ায় ঢুকতে বাধা দেওয়া হল কংগ্রেসকেও। চৌমণ্ডলপুর গ্রামে অধীর চৌধুরীর নেতৃত্বে বিজেপির প্রতিনিধিদের আটকে দিল বিশাল পুলিস বাহিনী। চলল ধস্তাধস্তি। কংগ্রেস প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিক্ষোভে সামিল হলেন গ্রামবাসীরাও। অধীর চৌধুরীর হুমকি সাতদিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে গ্রামের মুখে গড়ে তোলা হবে গণপ্রতিরোধ। অধীরের প্রতিক্রিয়া, ""আগামী ২ থেকে ৪ দিনের মধ্যে ১৪৪ ধারা তোলা না হলে ফের মাখড়ায় যাবে প্রদেশ কংগ্রেস। গড়ে তোলা হবে গণপ্রতিরোধ। হুঁশিয়ারি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর। ''
এর মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌছয় অধীর চৌধুরীর নেতৃত্বে প্রদেশ কংগ্রেসের প্রতিনিধি দল। গ্রামে ঢোকার মুখেই শুরু হয়ে যায় ধস্তাধস্তি। কংগ্রেসের প্রতিনিধিদের সঙ্গে গ্রামের মানুষ যোগ দেওয়ায় বিশাল চেহারা নেয় জমায়েত। উত্তেজনা চরমে ওঠে। গ্রামবাসীদের দাবি, প্রদেশ নেতাদের ঢুকতে দিতে হবে গ্রামে।
রাস্তাতেই অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করে দেন অধীর চৌধুরী। তাঁর নির্দেশে কংগ্রেস বিধায়কদের দেখা যায় পুলিসের উচ্চ পদস্থ কর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে। আলোচনার পর কিছুটা অবস্থান বদল করে কংগ্রেস।