নজরবন্দি অনুব্রত মণ্ডল রইলেন নিজের মেজাজেই, চষে ফেললেন গোটা জেলা

খাতায় কলমে তিনি কমিশনের নজরবন্দি। সারাটা দিন অনুব্রত মণ্ডলের পিছন-পিছন ঘুরলেন এক ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট আর কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। আর অনুব্রত মণ্ডল? তিনি দিব্বি মিটিং সারলেন পার্টি অফিসের দরজা বন্ধ করে। যা দেখে বিরোধীরা বলেছেন, গোটাটাই লোক দেখানো!

Updated By: Apr 16, 2016, 07:49 PM IST
নজরবন্দি অনুব্রত মণ্ডল রইলেন নিজের মেজাজেই, চষে ফেললেন গোটা জেলা

ওয়েব ডেস্ক: খাতায় কলমে তিনি কমিশনের নজরবন্দি। সারাটা দিন অনুব্রত মণ্ডলের পিছন-পিছন ঘুরলেন এক ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট আর কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। আর অনুব্রত মণ্ডল? তিনি দিব্বি মিটিং সারলেন পার্টি অফিসের দরজা বন্ধ করে। যা দেখে বিরোধীরা বলেছেন, গোটাটাই লোক দেখানো!

নজরবন্দি অনুব্রত
গভীর রাতেই বাড়ির সামনে পৌছে গেছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। সাত সকালে হাজির ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মৃন্ময় দাস। সঙ্গে ভিডিওগ্রাফার অমিত ব্যানার্জি। যদিও নজরবন্দি অনুব্রত মণ্ডল রইলেন নিজের মেজাজেই। ভোটের আগের দিন চষে ফেললেন গোটা জেলা। পিছন পিছন ছুটলেন কমিশনের নজরদাররা।

কেমন হল নজরদারি?
নানুর, লাভপুর, সাঁইথিয়া, ময়ুরেশ্বর, তারাপীঠ। সব পার্টি অফিসেই রীতিমতো দরজা বন্ধ করে মিটিং সারলেন তৃণমূলের কেষ্টদা। ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট  আর ভিডিওগ্রাফার রইলেন বন্ধ দরজারর বাইরেই।

 

আইনজ্ঞরা বলছেন, নজরে রাখা মানেই ব্যাক্তি জীবনে হস্তক্ষেপ নয়। সব দেখে বিরোধীদের অভিযোগ, কমিশনের নজরিবন্দির সিদ্ধান্ত আদলে প্রহসন ছাড়া কিছুই নয়!  ভোটের আগের দিন দরজা বন্ধ করে কর্মীদের যা নির্দেশ দেওয়ার তা তো দিয়েই দিলেন অনুব্রত। তাহলে কিসের নজর বন্দি?

.