কুমারগঞ্জ ব্লকের বরাহর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের দুরবস্থায় পরিষেবা থেকে বঞ্চিত গ্রামবাসীরা
নামেই স্বাস্থ্য কেন্দ্র। মেলে না অধিকাংশ পরিষেবাই। অধিকাংশ বিভাগেই চিকিৎসক নেই। নেই ল্যাবরেটরি পরিষেবা। পরিচর্যার অভাবে জীর্নপ্রায় হাসপাতালের ঘর। দক্ষিন দিনাজপুরের কুমারগঞ্জ ব্লকের বরাহর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের এমনটাই দুরবস্থা। স্থানীয় বাসিন্দারা সরব হয়েছেন হাসপাতাল পরিকাঠামোর উন্নয়নে।
নামেই স্বাস্থ্য কেন্দ্র। মেলে না অধিকাংশ পরিষেবাই। অধিকাংশ বিভাগেই চিকিৎসক নেই। নেই ল্যাবরেটরি পরিষেবা। পরিচর্যার অভাবে জীর্নপ্রায় হাসপাতালের ঘর। দক্ষিন দিনাজপুরের কুমারগঞ্জ ব্লকের বরাহর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের এমনটাই দুরবস্থা। স্থানীয় বাসিন্দারা সরব হয়েছেন হাসপাতাল পরিকাঠামোর উন্নয়নে।
কুমারগঞ্জ ব্লকের জনসংস্খ্যা সাতলক্ষেরও বেশি। এতগুলি মানুষের একমাত্র ভরসা বরাহার ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র। স্বাস্থ্য কেন্দ্রের অবস্থাও বড়ই শোচনীয়। রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়লেও নেই পর্যাপ্ত চিকিত্সক। প্রতিদিন গড়ে ২০০ থেকে আড়াইশো জন রোগী বর্হিবিভাগে দেখাতে আসেন। প্রসূতি বিভাগে গড়ে পাঁচজন নতুন রোগী ভর্তি হন। প্রসীতি বিভাগে শয্যা সংখ্যা মাত্র পনেরো। দাঁত দন্ত বিভাগ বন্ধ। চিকিত্সক নেই একবছরের বেশি সময়। চেস্ট ডিপার্টমেন্টে একমাত্র চিকিত্সকেরও বদলি হয়ে গেছে জেলা হাসপাতালে। নেই ল্যাবরেটরি পরিষেবা।
মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষিত ফেয়ার প্রাইস শপ বা বিনামূল্যে ওষধ পরিষেবার কোনও সুবিধাও পান না কুমারগঞ্জ ব্লকের বাসিন্দারা। প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে অবিলম্বে চিকিত্সক সংখ্যা বাড়ানোর দাবি তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।