জমি জটে জর্জরিত বাগডোগরা বিমানবন্দর
জমি অধিগ্রহণের জটে এবার বাগডোগরা বিমানবন্দর। অভিযোগ, বাগডোগরা বিমানবন্দরে রাতে বিমান ওঠা নামার ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্র বসানোর জন্য জমি প্রয়োজন। কিন্তু রাজ্যের নীতির কারণে জমি অধিগ্রহণ সম্ভব না হওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এর জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উত্তরবঙ্গের পর্যটন শিল্প।
জমি অধিগ্রহণের জটে এবার বাগডোগরা বিমানবন্দর। অভিযোগ, বাগডোগরা বিমানবন্দরে রাতে বিমান ওঠা নামার ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্র বসানোর জন্য জমি প্রয়োজন। কিন্তু রাজ্যের নীতির কারণে জমি অধিগ্রহণ সম্ভব না হওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এর জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উত্তরবঙ্গের পর্যটন শিল্প।
উত্তরবঙ্গকে পূর্ব ভারতের পর্যটন মানচিত্রের সঙ্গে জুড়তে বড় ভূমিকা নেয় বাগডোগরা বিমানবন্দর। বছরভর দেশি বিদেশি পর্যটকদের সংখ্যাও কম নয়। বিমানবন্দরের ব্যস্ততার ছবিতেই তা পরিষ্কার। কিন্তু এতকিছুর মধ্যেও পর্যটনের আকাশের একরাশ সমস্যা। অভিযোগ, বিমানবন্দরের রানওয়েতে আইএলএসসহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্র না থাকায় রাতে বিমান ওঠা নামায় সমস্যা হচ্ছে। চব্বিশ ঘণ্টা বিমান পরিষেবা না থাকায় মার খাচ্ছে পর্যটন শিল্প।
রাজ্য সরকারের ঘোষিত নীতি, জোর করে জমি অধিগ্রহণ করা হবে না। কিন্তু রানওয়েতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্র বসাতে ২৩ একর জমি প্রয়োজন। কিছু জমি অধিগৃহীত হলেও পুরো জমি এখনও পাওয়া যায়নি। ফলে আটকে রয়েছে রানওয়েতে নাইট ল্যান্ডিং সিস্টেম বসানোর কাজ। রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে এবিষয়ে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন বাগডোগরা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে এসবের মধ্যেই বঞ্চিত হচ্ছেন পর্যটকেরা। মার খাচ্ছে উত্তরবঙ্গের পর্যটন সম্ভাবনা।