বাংলা কি দুর্ভিক্ষের পথে? উদ্বেগ প্রকাশ খোদ কৃষিমন্ত্রীর
রাজ্যের মোট ধান উত্পাদনের সিংহভাগই হয় খারিফ মরশুমে। নগদের অভাবে সেই ধান জমিতেই ঝরছে। অন্তত চল্লিশ শতাংশ মার খেতে চলেছে আলুর ফলন। বাংলা কি দুর্ভিক্ষের পথে? এই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন খোদ কৃষিমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু ।
ওয়েব ডেস্ক: রাজ্যের মোট ধান উত্পাদনের সিংহভাগই হয় খারিফ মরশুমে। নগদের অভাবে সেই ধান জমিতেই ঝরছে। অন্তত চল্লিশ শতাংশ মার খেতে চলেছে আলুর ফলন। বাংলা কি দুর্ভিক্ষের পথে? এই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন খোদ কৃষিমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু ।
আরও পড়ুন- শহরের সব খবর
আশা জাগিয়েছিল ভাল বর্ষা। জমি ভরা ধানে ছিল রেকর্ড করার স্বপ্ন। বাতিলের নোট ধাক্কায় সেই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার।
এদিকে ধান কেনার ঢালাও বন্দোবস্ত করে রেখেছেন খাদ্যমন্ত্রী। কারণ চাহিদা প্রচুর। খারিফ মরশুমে ৫২ লক্ষ মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে রাজ্যের
---------
৫২ লক্ষ টন ধান থেকে ৪১ লক্ষ চাল খাদ্য দফতরের হাতে আসবে
---------
৩৬ লক্ষ মেট্রিক টন চাল লাগবে কেন্দ্র ও রাজ্যের খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পে
----------
৫ মেট্রিক টন চাল প্রতিবেশী রাজ্যে রফতানি করার পরিকল্পনা ছিল খাদ্য দফতরের
----------
৩৩০ টি কৃষি বিক্রয় কেন্দ্র থেকে চাষিদের কাছ থেকে ধান কিনবে রাজ্য
-----------
ধানে কুইন্টাল পিছু চোদ্দশো সত্তর টাকা সহায়ক মূল্য দেবে রাজ্য সরকার
-----------
প্রতি কুইন্টাল ধানে চাষিদের উত্সাহ ভাতা দেওয়া হবে কুড়ি টাকা
দোকান সাজিয়ে প্রস্তুত রাজ্য। টাকাও রেডি। কিন্তু, বেচবে কে? নোট সঙ্কটে ধান তো কাটাই হয়নি। মাঠের ধান মাঠেই ঝরছে। আবার আলু চাষেও গভীর সঙ্কট।