সোদপুরের শর্মিলা অসাধ্য সাধন করছেন

ভিক্ষে-মা বলতে পারেন। তাঁর শ্রমেই চলে আশ্রম। ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে দোরে-দোরে ঘুরে এঁদের মানুষ করছেন। সোদপুরের শর্মিলা অসাধ্য সাধন করছেন। ভিক্ষে করছেন। ধর্মীয় বেশ। কী বলে ভিক্ষে চাইছেন? শুনুন, উনি বলছেন, আমার মেয়েগুলোর দুবেলা দুমুঠোর জন্য কিছু সাহায্য করুন। অবাক হবেন না। সোদপুরের এই শর্মিলাদেবীর বাড়িতে অনেক কন্যা সন্তান। তাদের তিনিই সব। কেউ ডাকে দিদি, কেউ বড়-মা।কারও তিনকুলে কেউ নেই। কাউকে পথে কুড়িয়ে পেয়ে মানুষ করছন একদম শিশুবয়স থেকে। ওদের জন্যই  এই ভিক্ষের ঝুলি হাতে নিয়ে বেড়িয়ে পড়া সকাল সন্ধে।

Updated By: Jun 12, 2016, 11:10 PM IST
সোদপুরের শর্মিলা অসাধ্য সাধন করছেন

ওয়েব ডেস্ক: ভিক্ষে-মা বলতে পারেন। তাঁর শ্রমেই চলে আশ্রম। ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে দোরে-দোরে ঘুরে এঁদের মানুষ করছেন। সোদপুরের শর্মিলা অসাধ্য সাধন করছেন। ভিক্ষে করছেন। ধর্মীয় বেশ। কী বলে ভিক্ষে চাইছেন? শুনুন, উনি বলছেন, আমার মেয়েগুলোর দুবেলা দুমুঠোর জন্য কিছু সাহায্য করুন। অবাক হবেন না। সোদপুরের এই শর্মিলাদেবীর বাড়িতে অনেক কন্যা সন্তান। তাদের তিনিই সব। কেউ ডাকে দিদি, কেউ বড়-মা।কারও তিনকুলে কেউ নেই। কাউকে পথে কুড়িয়ে পেয়ে মানুষ করছন একদম শিশুবয়স থেকে। ওদের জন্যই  এই ভিক্ষের ঝুলি হাতে নিয়ে বেড়িয়ে পড়া সকাল সন্ধে।

গান , নাচ, আঁকা আর স্কুলে পড়া। যাতে দূরে না যেতে হয় তার ব্যবস্থাওকরেছেন দিদি। আশ্রমেই গড়েছেন ছোটখাটো স্কুল। অনুমোদন মিললেও অনুদান প্রায় শূন্য।তাই সেই ভিক্ষেই সম্বল। তা-তে কি আর স্কুল চলে! ধর্মকর্ম তো ছুতোমাত্র। আসল কাজ এদের মানুষ করা। এরা বড় হোক।অনেক বড়। স্বপ্ন ভিক্ষে-মায়ের।

.