চুরির দায়ে জেল! তৃণমূল বিধায়ক সোহরাব আলির কীর্তিতে মাথা হেঁট তৃণমূলের
চুরির দায়ে জেল! রাজ্যে বিধানসভায় এমন ঘটনা নজিরবিহীন। সোহরাব আলির কীর্তিতে মাথা হেঁট তৃণমূলের। হতভম্ব বামেরাও।
ওয়েব ডেস্ক: চুরির দায়ে জেল! রাজ্যে বিধানসভায় এমন ঘটনা নজিরবিহীন। সোহরাব আলির কীর্তিতে মাথা হেঁট তৃণমূলের। হতভম্ব বামেরাও।
বিধানসভায় ভুয়ো মেডিক্যাল বিল জমা দিয়েছিলেন কংগ্রেসের শ্যামাদাস ব্যানার্জি। তদন্তে দোষী প্রমাণ হওয়ায় বাতিল হয় তাঁর বিধায়ক পদ। বিধায়ক পদ বাতিল হয়েছিল সোমেন মিত্র, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়েরও। দুজনের বিরুদ্ধেই দলত্যাগ বিরোধী আইনে অভিযোগ এনেছিল কংগ্রেস। কিন্তু, সোহরাব আলির ঘটনা একেবারেই ব্যতিক্রমী। রেলের যন্ত্রাংশ চুরির দায়ে দু বছরের জেল হয়েছে তৃণমূল বিধায়কের। বিধানসভার সব নথি ঘেঁটে ফেলেও এমন ঘটনার দৃষ্টান্ত আর নেই।
জয়ললিতার ঘটনা শুনেছেন সকলে। বিধায়কের চুরির কথা উঠলেই উঠে আসত লালুপ্রসাদের নামও। এবার সেই তালিকায় যোগ হল তৃণমূল বিধায়ক সোহরাব আলির নাম। বিধায়ক পদ কবে যাবে? কি বলছে আইন? তবে, ছোট্ট একটা বিতর্কও দেখা দিয়েছে। বিচারক বলেছেন, তিনমাসের মধ্যে রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আবেদন করতে পারে সোহরাব আলি। তাহলে কী আগামী তিনমাস বিধায়ক পদেই থাকছেন সোহরাব?
৩ মাসকে মোটেই গুরুত্ব দিতে রাজি নন বিধানসভার প্রাক্তন অধ্যক্ষ। বিধানসভা সূত্রের খবর, অধ্যক্ষের কাছে রায়ের কপি এসে পৌছনোর পর সোহরাবের বিধায়ক পদ খারিজ করা ছাড়া বিকল্প পথ কার্যত নেই ।