বরুণ বিশ্বাসের জন্মদিনে হাত মেলালো সুটিয়া-কামদুনি
বরুণ বিশ্বাসের জন্মদিনে সুটিয়ায় মিশে গেল কামদুনি। এক প্রতিবাদী মঞ্চের সঙ্গে শপথ নিল আর এক প্রতিবাদী মঞ্চ। প্রমাণ করল প্রতিবাদের কোনও সীমানা নেই । স্থান, কাল, সময়ের গণ্ডি পেরিয়ে প্রতিবাদের ভাষা সর্বজনীন।
বরুণ বিশ্বাসের জন্মদিনে সুটিয়ায় মিশে গেল কামদুনি। এক প্রতিবাদী মঞ্চের সঙ্গে শপথ নিল আর এক প্রতিবাদী মঞ্চ। প্রমাণ করল প্রতিবাদের কোনও সীমানা নেই । স্থান, কাল, সময়ের গণ্ডি পেরিয়ে প্রতিবাদের ভাষা সর্বজনীন।
প্রতিবাদে জোট বাঁধো। প্রতিবাদে পথে নামো। অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর এই শপথেই হাত মুষ্ঠিবদ্ধ করল সুটিয়া-কামদুনি। তৈরি হল এক নতুন প্রতিবাদের সেতু। সুটিয়ায় নিহত শিক্ষক বরুণ বিশ্বাসের জন্মদিনে এইভাবেই মিশে গেল প্রতিবাদের দুই মুখ। সুটিয়া স্কুল মাঠেই আয়োজন করা হয়েছিল অনুষ্ঠানের। সকাল থেকেই শুরু হয়েছিল সুটিয়া যাত্রায় কামদুনির তোড়জোড়। বেলা একটা নাগাদ সুটিয়ায় পৌঁছে যান মৌসুমি সহ কামদুনির বাসিন্দারা। নিহত মাস্টার মশাইয়ের স্বপ্ন সফল করতে গ্রামবাসীদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান কামদুনির মৌসুমী কয়াল।
২০১২ সালের ৫ জুলাই গোবরডাঙা স্টেশনে খুন হন মিত্র ইন্সটিটিইশন স্কুলের শিক্ষক, সুটিয়া প্রতিবাদী মঞ্চের অন্যতম উদ্যোক্তা বরুণ বিশ্বাস। দোষীদের শাস্তির দাবিতে আন্দোলনে নামে সুটিয়া প্রতিবাদী মঞ্চ। কামদুনি কাণ্ডেও দোষীদের শাস্তির দাবিতে তৈরি হয়েছে প্রতিবাদী মঞ্চ। সঠিক বিচারের দাবি নিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে কামদুনি। দুই মঞ্চই চায় সঠিক বিচার।