আন্দোলনের পথে কারিগরী শিক্ষকরা

চাকরি হারানোর আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন ৩০ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী। এঁরা সকলেই বৃত্তিমূলক শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত। ৪ মাস বেতন বন্ধ।  বন্ধ সরকারের সঙ্গে আলোচনার সমস্ত দরজাও। সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এবার আন্দোলনের পথে হাঁটতে বাধ্য হচ্ছেন শিক্ষকরা। 

Updated By: Nov 12, 2011, 07:52 PM IST

চাকরি হারানোর আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন ৩০ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী। এঁরা সকলেই বৃত্তিমূলক শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত। ৪ মাস বেতন বন্ধ।  বন্ধ সরকারের সঙ্গে আলোচনার সমস্ত দরজাও। সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এবার আন্দোলনের পথে হাঁটতে বাধ্য হচ্ছেন শিক্ষকরা। 
পূর্বতন বামফ্রন্ট সরকার প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি বৃত্তিমূলক শিক্ষার উপরেও সমধিক গুরুত্ব দিয়েছিল। লক্ষ্য ছিল, কর্মসংস্থানের পথ সুগম করতে কারিগরী শিক্ষাতেও ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষিত করে তোলা। এই উদ্দেশ্যে ৩ হাজারেরও বেশি স্কুলে চালু হয়েছিল বৃত্তিমূলক শিক্ষা। যুক্ত ছিলেন প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী। রাজ্যের পট পরিবর্তনের পর বদলেছে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গী। ৩০ হাজার শিক্ষক তাঁদের চাকরি যাওয়ার আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন।
কিন্তু কেন এই আশঙ্কা?
শিক্ষকদের অভিযোগ, ৪ মাসের বেশি সময় ধরে বেতন পাচ্ছেন না তাঁরা। কীভাবে সংসার চলবে জানেন না কেউই। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি পাঠিয়েছেন তাঁরা। উত্তর আসেনি। যোগাযোগের চেষ্টা করেছেন শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গেও। লাভ হয়নি। তাই প্রাণের দায়ে এবার ৩০ হাজার শিক্ষক সরাসরি আন্দোলনের পথে নামতে বাধ্য হচ্ছেন।

.