সারদাকাণ্ডের চাপ উড়িয়ে উপনির্বাচনের প্রচারে তৃণমূল
সারদাকাণ্ডের চাপ উড়িয়ে উপনির্বাচনের প্রচারে নেমে পড়ল তৃণমূল। বনগাঁ এবং কৃষ্ণগঞ্জে শুরু হয়েছে দেওয়াল লিখন। এলাকায় প্রচারেও নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। তৃণমূলের দাবি, বিজেপি নয়, বামেরাই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ।কালীঘাটের বাড়িতে বৈঠকে বৃহস্পতিবারই নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করেছেন দলনেত্রী। আর তার ২৪ ঘন্টার মধ্যেই প্রার্থী সত্যজিত্ বিশ্বাস নেমে পড়লেন প্রচারে।
ব্যুরো: সারদাকাণ্ডের চাপ উড়িয়ে উপনির্বাচনের প্রচারে নেমে পড়ল তৃণমূল। বনগাঁ এবং কৃষ্ণগঞ্জে শুরু হয়েছে দেওয়াল লিখন। এলাকায় প্রচারেও নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। তৃণমূলের দাবি, বিজেপি নয়, বামেরাই তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ।কালীঘাটের বাড়িতে বৈঠকে বৃহস্পতিবারই নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করেছেন দলনেত্রী। আর তার ২৪ ঘন্টার মধ্যেই প্রার্থী সত্যজিত্ বিশ্বাস নেমে পড়লেন প্রচারে।
শুক্রবার তুলি ধরে দেওয়াল লিখনের সূচনা করেন তিনি নিজেই। এই কেন্দ্রে প্রার্থী বাছাই নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে ক্ষোভ রয়েছে বলে অভিযোগ। তবে প্রার্থীকে সঙ্গে নিয়ে মাজদিয়া ও হাঁসখালিতে প্রথম দিন দলের কর্মীসমর্থকদের প্রচারে তার কোনও ছাপ চোখে পড়েনি। প্রচারের ফাঁকেই প্রার্থী জানান, বিজেপিকে নিয়ে আদৌ চিন্তিত নন তিনি।
একই ছবি উত্তর ২৪ পরগনাতেও। প্রাক্তন মন্ত্রী মঞ্জুলকৃষ্ণের দলত্যাগের অস্বস্তি ঝেড়ে ফেলে শুক্রবার থেকেই বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করল তৃণমূল। গাইঘাটায় এদিন তৃণমূলের প্রার্থী মমতাবালা ঠাকুরকে নিয়ে কর্মীবৈঠক করেন জেলা তৃণমূল সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। ঠাকুরবাড়িতে বিভাজন ঘটিয়ে মঞ্জুলকৃষ্ণকে দলে টানলেও, বিজেপিকে গুরুত্ব দিতে নারাজ খাদ্যমন্ত্রী।
দুই কেন্দ্রের উপনির্বাচনে সত্যিই কি জমে উঠবে তৃণমূল-বিজেপি লড়াই ? নাকি দুটি আসনই হেলায় জিতে নেবে শাসকদল? সেদিকেই নজর থাকবে গোটা রাজ্যের।