ভাঙড়ে ফের প্রকাশ্যে শাসকদলের গোষ্ঠীসংঘর্ষ
ভাঙড়ে ফের প্রকাশ্যে শাসকদলের গোষ্ঠীসংঘর্ষ। একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি মিটিং সেরে ফেরার পথে নতুনহাট এলাকায় তৃণমূল কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ। অভিযোগের তির সেই আরাবুল বাহিনীর দিকেই।
ওয়েব ডেস্ক: ভাঙড়ে ফের প্রকাশ্যে শাসকদলের গোষ্ঠীসংঘর্ষ। একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি মিটিং সেরে ফেরার পথে নতুনহাট এলাকায় তৃণমূল কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ। অভিযোগের তির সেই আরাবুল বাহিনীর দিকেই।
রেজ্জাক অনুগামীদের দাবি রাতে আরাবুল ও তাঁর ছেলে হাকিমুলের উপস্থিতিতেই তাঁদের ওপর চড়াও হন স্থানীয় কয়েকজন যুবক। হামলার সময়ে ঘটনাস্থলে থাকলেও কিছুই করেনি কাশীপুর থানার পুলিস, অভিযোগ আক্রান্তদের। সংঘর্ষে গুরুতর জখম রেজ্জাকগোষ্ঠীর দুই তৃণমূল কর্মী।
দুষ্কৃতী ধরতে গিয়ে বোমা খেল পুলিস
উল্লেখ্য, ভোটের আগে থেকেই ভাঙরে রাজনৈতিক ক্ষমতার ভারসাম্য বদলাতে শুরু করেছে। এক সময়কার ভাঙরের বেতাজ বাদশা আরাবুলের হাত থেকে প্রথমে ক্ষমতার রাশ খানিকটা চলে যায় কাইজার আহমেদের হাতে। তারপর, ভোটে রেজ্জাক মোল্লাকে তৃণমূল প্রার্থী হিসাবে দাঁড় করালে, রেজ্জাকের তরফ থেকে আরাবুলের বিরুদ্ধে 'অন্তর্ঘাতের' অভিযোগ পাওয়া যায়। পরে নির্বাচনে রেজ্জাক জিতে যাওয়ায় ভাঙরের রাশ কার্যত চলে আসে 'চাষার ব্যাটা'র হাতেই। আর সেই ক্ষমতার আকচাআকচি নিয়েই এই গণ্ডগোল বলে মনে করছেন রাজনীতির কারবারিরা।