অসুস্থতার দোহাই দিয়ে ফের আদালতে গরহাজির আরাবুল

বিপাকে পড়ে আরও একবার অসুস্থতার কারণে দেখিয়ে আদালতে হাজির হলেন না তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম। ধরা পড়ার দিন থেকেই বারবারই তিনি অসুস্থ হয়েছেন। পুলিসি জেরা এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। বৃহস্পতিবারও আদালতে হাজিরা এড়ালেন। যদিও আদালত তাঁকে ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।

Updated By: Jan 31, 2013, 09:54 PM IST

বিপাকে পড়ে আরও একবার অসুস্থতার কারণে দেখিয়ে আদালতে হাজির হলেন না তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম। ধরা পড়ার দিন থেকেই বারবারই তিনি অসুস্থ হয়েছেন। পুলিসি জেরা এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। বৃহস্পতিবারও আদালতে হাজিরা এড়ালেন। যদিও আদালত তাঁকে ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।
সিপিআইএমের মিছিলে হামলার পরেই উল্টে বুকে ব্যাথার কথা বলে বাগুইআটির একটি নার্সিংহোমে ভর্তি হয়েছিলেন আরাবুল ইসলাম। চিকিত্সকরা জানিয়ে দেন, তিনি অসুস্থ ছিলেন না। সেখান থেকে ছাড়া পাওয়ার পরই পুলিস তাঁকে গ্রেফতার করে। যদিও পুলিস হেফাজতের পুরো সময়টাই কেটেছে হাসপাতালে। আদালতের নির্দেশে জেল হেফাজতের প্রথম দিন থেকেই ফের তিনি হাসপাতালে। কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে এক তৃণমূলপন্থী অফিসারের বদান্যতায় এই সুযোগ পাওয়ার অভিযোগ ওঠে আরাবুল ইসলামের বিরুদ্ধে। অর্থাৎ পুলিসের হাতে ধরা পড়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত পুরোটাই হাসপাতালে কাটিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম।

বিপাকে পড়ে আরও একবার অসুস্থতার কারণে দেখিয়ে আদালতে হাজির হলেন না তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম। ধরা পড়ার দিন থেকেই বারবারই তিনি অসুস্থ হয়েছেন। পুলিসি জেরা এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। বৃহস্পতিবারও আদালতে হাজিরা এড়ালেন। যদিও আদালত তাঁকে ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।
সিপিআইএমের মিছিলে হামলার পরেই উল্টে বুকে ব্যাথার কথা বলে বাগুইআটির একটি নার্সিংহোমে ভর্তি হয়েছিলেন আরাবুল ইসলাম। চিকিত্সকরা জানিয়ে দেন, তিনি অসুস্থ ছিলেন না। সেখান থেকে ছাড়া পাওয়ার পরই পুলিস তাঁকে গ্রেফতার করে। যদিও পুলিস হেফাজতের পুরো সময়টাই কেটেছে হাসপাতালে। আদালতের নির্দেশে জেল হেফাজতের প্রথম দিন থেকেই ফের তিনি হাসপাতালে। কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে এক তৃণমূলপন্থী অফিসারের বদান্যতায় এই সুযোগ পাওয়ার অভিযোগ ওঠে আরাবুল ইসলামের বিরুদ্ধে। অর্থাৎ পুলিসের হাতে ধরা পড়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত পুরোটাই হাসপাতালে কাটিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম।
বুধবার জেলা আদালতে জামিনের আবেদন নাকচ হওয়ার পরই বুঝে যান নিম্ন আদালতেও জামিনের সম্ভাবনা নেই। ফলে আদালতে হাজিরা এড়াতে সেই পুরনো অস্ত্রকেই হাতিয়ার করলেন তিনি। বৃহস্পতিবারও তাঁর হাজিরা না দেওয়ার কারণ হিসাবে পেশ করা হল আলিপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের চিকিত্সকের সংশাপত্র।  
 ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন এসিজেএম। ওইদিন ভাঙড়কাণ্ডের কেস ডায়েরি ও আরাবুলের পূর্ণাঙ্গ মেডিক্যাল রিপোর্টও আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।

.