গলায় মালা, কপালে তিলক, বিয়েটা কি সেরেই ফেললেন শ্রাবন্তী? ভাইরাল ছবি

 যদিও পুরো বিষয়টি নিয়েই মুখে কুলুপ এঁটেছেন শ্রাবন্তী ও তাঁর পরিবার।

Updated By: Apr 19, 2019, 02:49 PM IST
গলায় মালা, কপালে তিলক, বিয়েটা কি সেরেই ফেললেন শ্রাবন্তী? ভাইরাল ছবি

নিজস্ব প্রতিবেদন: ফের একবার বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন শ্রাবন্তী। পাত্র কেবিন ক্রু রোশন সিং। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই এই খবরে সরগরম ছিল টলি পাড়া। শুক্রবার ৪ঠা বৈশাখই নাকি বিয়ে, বিভিন্ন সূত্রে খবর মিলছে এমনটাই। যদিও পুরো বিষয়টি নিয়েই মুখে কুলুপ এঁটেছেন শ্রাবন্তী ও তাঁর পরিবার।

আরও পড়ুন-মেয়ের সঙ্গে জমিয়ে পার্টি করলেন স্বস্তিকা, দেখুন ছবি...

আজ শুক্রবার রোশনের দেশের বাড়ি চণ্ডীগড়েই নাকি বসছে বিয়ের আসর। যেজন্য দুদিন আগেই নাকি চণ্ডীগড়ে উড়ে যান শ্রাবন্তী ও তাঁর পরিবার।  অনেকে বলছেন পয়লা বৈশাখই নাকি বাগদান সেরে ফেলেন শ্রাবন্তী ও রোশন সিং। শহরের এক রেস্তোরাঁতেই নাকি আয়োজন করা হয় বাগদান অনুষ্ঠানের। তবে তাঁর তৃতীয় বিয়ের কোনও খবর যাতে প্রকাশ্যে না আসে সেবিষয়ে সদা তৎপর ছিলেন অভিনেত্রী। বিয়েটা এক্কেবারে বিরাট-অনুষ্কা, দীপবীরের স্টাইলে হোক সেটাই হয়তবা চাইছেন শ্রাবন্তী। শোনা যাচ্ছে, বিয়ের অনুষ্ঠান সেরে কলকাতায় ফিরে বিশেষ রিসেপশন পার্টির আয়োজন করবেন শ্রাবন্তী ও রোশন।

তবে এসব গুঞ্জনের মাঝেই ফেসবুকে ঘোরাফেরা করছে শ্রাবন্তী ও রোশনের একটি ছবি। যদিও ছবিটি বিয়ের কোনও অনুষ্ঠানের নাকি বাগদান অনুষ্ঠানের সেবিষয়ে স্পষ্ট তথ্য কেউই দিতে পারছেন না। ছবিতে শ্রাবন্তী ও রোশন দুজনের গলাতেই রয়েছে মালা ও কপালে তিলক।

আরও পড়ুন-রুক্মিণীর সঙ্গে দেবের রোম্যান্স, প্রকাশ্যে ভিডিয়ো

টলিপাড়ায় বহুদিন ধরে গুঞ্জন ছিল তৃতীয়বারের জন্য প্রেমে পড়েছেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। পাত্রের নাম রোশন সিং ওরফে মন্টি। জন্ম সূত্রে রোশন সিং পাঞ্জাবি, পেশায় একটি বিমান সংস্থার কেবিন ক্রু তিনি। বর্তমানে পার্ক সার্কাস এলাকাতেই থাকেন বলে রোশন। জানা যাচ্ছে, মন্টি ওরফে রোশন শ্রাবন্তীর জামাইবাবুর পরিচিত। সেখান থেকেই তাঁর সঙ্গে শ্রাবন্তীর আলাপ। তাঁদের পরিচয় নাকি খুব বেশি দিনেরও নয়, মাত্র মাস চারেকের। বেশকিছু পার্টিতে তাঁদের একসঙ্গে দেখাও গিয়েছিব তাঁদের। এমনকি শ্রাবন্তীর ছেলে ঝিনুকেরও নাকি রোশনকে ভীষণ পছন্দ। ঘনিষ্ঠ মহলে শ্রাবন্তী বলেছেন রোশন সিংহ ভীষণই ভালো মানুষ।  

আরও পড়ুন-'এই চেহারায় বলিউডে দাম পাবে না', মেয়ে মাসাবাকে এটাই বলেন নীনা

.