দক্ষিণে দাপট তৃণমূলের, উত্তরে হাড্ডাহাড্ডি। ১৩টি জেলা পরিষদ জয় তৃণমূলের, ১টি জেলা পরিষদ বামফ্রন্টের, ১টি কংগ্রেসের। মালদহ, উ.দিনাজপুরে সংখ্যাগরিষ্ঠ বামেরা

পঞ্চায়েত ভোট চলছে, চলছে সন্ত্রাস, চলছে গুন্ডামি। দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে সন্ত্রাসের শিকার হলেন চারজন। পাশাপাশি বুথ দখল, ছাপ্পা ভোট, রিগিংয়ের বিস্তর অভিযোগ তো আছেই। এখানেই উঠছে প্রশ্ন। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কি ঠিকমত ব্যবহার করা হচ্ছে না। রাজ্য সরকার কি কেন্দ্রীয় বাহিনীকে অকেজো করে রেখেছে! নাকি ভোটে এমন হিংসা হওয়াটা স্বাভাবিক।

মুখ ফসকে যাওয়া অহেতুক কথাবর্তা (প্রসঙ্গ- পঞ্চায়েতমন্ত্রীর মন্তব্য, এইরকম কথা বলতে গেলে মুখ ফসকে দু একটা বেরিয়ে যায়) যা কান না দেওয়াই ভাল। আচ্ছা আপনি কি মনে করছেন, জানান আপনার মতামত।

হিংসা, সন্ত্রাস এ বারের পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রতিটা দফাতেই একেবারে কমন ব্যাপার। কিন্তু চতুর্থ দফায় মালদায় যা ঘটল তা শুধু মর্মান্তিক বললেও কম বলা হবে। কালিয়াচকে তৃণমূল প্রার্থীর বাড়িতে বোমা ফেটে জখম হল তিনটি শিশু। আইসক্রিমের পাত্রে বোমা রেখে দেওয়া হয়েছিল। পাত্রটি নিয়ে খেলতে গিয়ে কোনওভাবে বোমা ফেটেই বিস্ফোরণ হয়।