দেড়শো কাটায় ক্ষতবিক্ষত কুলের তৃতীয় কিস্তি
সেন্সরের কড়া চোখরাঙানির বাজারে প্রত্যাশা মতই কঠিন রাস্তা পেরোতে হচ্ছে অ্যাডাল্ট কমেডি সিনেমা 'কেয়া কুল হ্যায় হাম থ্রি'-কে। সেন্সর বোর্ডের চেয়ারম্যান পেহলাজ নেহলানি ভারতকে সংস্কারি দেশ ঘোষণা করার পর একের পর এক সিনেমায় কাটছাঁট হতে শুরু করে। জেমস বন্ডের চুমুকেও কেটে ছোট করে দেয় পেহলাজের সেন্সর বোর্ড। আফতাব-তুষার- মন্দনাদের কেয়া কুল হ্যায় হাম থ্রি-তে সেন্সরের কাঁচির সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হল।
ওয়েব ডেস্ক: সেন্সরের কড়া চোখরাঙানির বাজারে প্রত্যাশা মতই কঠিন রাস্তা পেরোতে হচ্ছে অ্যাডাল্ট কমেডি সিনেমা 'কেয়া কুল হ্যায় হাম থ্রি'-কে। সেন্সর বোর্ডের চেয়ারম্যান পেহলাজ নেহলানি ভারতকে সংস্কারি দেশ ঘোষণা করার পর একের পর এক সিনেমায় কাটছাঁট হতে শুরু করে। জেমস বন্ডের চুমুকেও কেটে ছোট করে দেয় পেহলাজের সেন্সর বোর্ড। আফতাব-তুষার- মন্দনাদের কেয়া কুল হ্যায় হাম থ্রি-তে সেন্সরের কাঁচির সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হল।
সূত্রের খবর, একতা কাপুরদের এই অ্যাডাল্ট কমেডি সিনেমায় মোট ১৫০বার কাঁচি চালিয়েছে সেন্সর বোর্ড। যদিও এই খবরের সত্যতা এখনও নিশ্চিত করেনি প্রযোজক সংস্থা বালাজি টেলিফিল্মস। সিনেমার ট্রেলর জনসমক্ষে আসার পরই অনেকে কেয়া কুল হ্যায় হাম থ্রি-য়ের অশ্লীলতা বিতর্ক উস্কে দিয়েছিল। সিনেমায় বেশ কিছু দৃশ্য ও পোস্টারের ডাবল মিনিং নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল।