অনিচ্ছাকৃত খুনের মামলায় পাঁচ বছরের সাজা সলমনের, পরে দু দিনের জামিন দিল বম্বে হাইকোর্ট
হিট অ্যান্ড রান কেসে পাঁচ বছরের জেল হল সলমন খানের। মামলার ১৩ বছর পর দোষী সাব্যস্ত হয়ে সাজা পেলেন সলমন খান। আদালত মেনে নিল যে, দুর্ঘটনার দিন মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিলেন সলমন খান। আর্থার রোড জেলে তাঁকে নিয়ে যাওয়ায় হচ্ছে। জামিনের জন্য সলমন হাইকোর্টে আবেদন জানাতে পারবেন।
ওয়েব ডেস্ক: প্রথমে দোষী সাব্যস্ত, পরে পাঁচ বছরের জেল, তারপর জামিন। হিট অ্যান্ড রান মামলায় বুধবার একের পর এক খবর আসতে চলেছে। হিট অ্যান্ড রান কেসে পাঁচ বছরের জেল হয় সলমন খানের। সঙ্গে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করায় ২৫ হাজার টাকার জরিমানা। পরে বোম্বে হাইকোর্টে দু দিনের অন্তর্বতী জামিন পেয়ে যান সল্লু। শুক্রবার ফের বোম্বে হাইকোর্টে শুনানি হবে। নিম্ন আদালতের নিদ্রেশের নথি আসার পর ফের শুনানি হবে।
মামলার ১৩ বছর পর দোষী সাব্যস্ত হয়ে সাজা পেলেন সলমন খান। আদালত মেনে নিল যে, দুর্ঘটনার দিন মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিলেন সলমন খান।
সলমনের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ সত্য বলে মন্তব্য বিচারপতির। লাইসেন্স ছাড়াই তিনি গাড়ি চালাচ্ছিলেন। রায় শুনে কেঁদে ফেলেন সলমন। জামিনের জন্য হাইকোর্টে আবেদন করতে পারবেন
বুধবার সকাল ১১টা নাগাদ রায় ঘোষণা করেন সেশন কোর্টের বিচারক ডি. ডব্লিউ দেশপাণ্ডে। সলমনের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগই প্রমাণিত হয়েছে।
মদ্যপ অবস্থায় নিজেই গাড়ি চালাচ্ছিলেন তিনি।
দুর্ঘটনার সময় লাইসেন্স ছিল না সলমনের।
অনিচ্ছাকৃত খুনের জন্য ৩০৪ ধারায় দোষী সব্যস্ত হলেন সলমন।
মামলা চলাকালীন সলমনের ড্রাইভার অশোক সিং জানিয়েছিলেন সলমন নন, তিনি সেদিন রাতে গাড়ি চালাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু সাক্ষ্যপ্রমাণ দেখে সলমনকেই দোষী সব্যস্ত করেছে আদালত। এই মামলায় দোষী সব্যস্ত হওয়ায় অন্তত ১০ বছর বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে সলমনের। আদালতে উপস্থিত থাকা সলমনের এক অনুরাগী জানান, সকাল থেক হালকা মেজাজে থাকলেও রায় ঘোষণার পরই ভেঙে পড়েন সলমন। সরকারী আইনজীবী সলমনের দশ বছরের সাজা দাবি করেন।