চুল ছোট, তাই ব্রাত্য মিস জামাইকা, বিতর্কের ঢেউয়ে মিস ইউনিভার্স
বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার। গত ২৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়েছে মিস ইউনিভার্স ২০১৪। সেরার শিরোপা উঠেছে মিস কলম্বিয়া পৌলিনা ভেগার মাথায়। কিন্তু অনুষ্ঠান শেষ হতেই পৌলিনা নন, সোশ্যাল মিডিয়ার চোখের মণি হয়ে উঠলেন মিস জামাইকা কেসি ফেনেল। টুইটারে তখন ট্রেন্ড করছে #MissJamaicaShouldHaveWon।
ওয়েব ডেস্ক: বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতার। গত ২৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়েছে মিস ইউনিভার্স ২০১৪। সেরার শিরোপা উঠেছে মিস কলম্বিয়া পৌলিনা ভেগার মাথায়। কিন্তু অনুষ্ঠান শেষ হতেই পৌলিনা নন, সোশ্যাল মিডিয়ার চোখের মণি হয়ে উঠলেন মিস জামাইকা কেসি ফেনেল। টুইটারে তখন ট্রেন্ড করছে #MissJamaicaShouldHaveWon।
হ্যালে বেরি হেয়ারস্টাইলে অন্যরকম চেহারার সুন্দরী মিস জামাইকা ২২ বছরের কেসি ফেনেল ছিলেন শুরু থেকেই ফেভরিট। কিন্তু বিচারকদের চোখে সেরা হয়ে উঠতে পারলেন না কেসি। কারণ? ছোট চুল। আর সেই কারণেই পঞ্চম স্থানেই খুশি থাকতে হল এবারের মিস ইউনিভার্সের সেরা বাজি কেসিকে। মিস ইউনিভার্সের আসর শেষ হতেই দর্শকদের মধ্যে অসন্তোষে গোলযোগ শোনা যায়। তাদের দাবি, ছোট চুলের কারণে অন্যায় ভাবে জামাইকাকে হারিয়ে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে মিস কলম্বিয়াকে।
ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মিস জামাইকার পরিবারও। কেসির বাবা বলেন, কোথাও এই নিয়ম লেখা নেই যে প্রতিযোগীরা ছোট চুল রাখতে পারবেন না। এমন কিছু নিয়মের ওপর প্রতিযোগিতা বিচার করা হয়েছে যা লিখিত নয়। কিন্তু মিস ইউনিভার্সের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় শেষ প্রশ্নের উত্তরের ওপর ভিত্তি করে। মিস জামাইকাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, "বিশ্বে জামাইকার অবদান কী?" উত্তরে কেসি বলেন, "বিশ্বকে জামাইকার উপহার উসেইন বোল্ট ও বব মার্লে।" উত্তর শুনে বিচারকরা তাকে ফোর্থ রানার্স আপ ঘোষণা করলেও কেসির বাবা মনে করছেন তার মেয়ের উত্তরই ছিল সেরা।