ভোটের মুখে উত্তপ্ত কেশপুর, আরামবাগ
ভোটের মুখে রাজনৈতিক সংঘর্ষে উত্তপ্ত আরামবাগ এবং কেশপুর। কোথাও আক্রান্ত সিপিআইএম নেতা-কর্মীরা। কোথাও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছেন সিপিআইএম এবং তৃণমূলের কর্মী-সদস্যরা।
ভোটের মুখে রাজনৈতিক সংঘর্ষে উত্তপ্ত আরামবাগ এবং কেশপুর। কোথাও আক্রান্ত সিপিআইএম নেতা-কর্মীরা। কোথাও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছেন সিপিআইএম এবং তৃণমূলের কর্মী-সদস্যরা। তিরিশে এপ্রিল আরামবাগে ভোট। তার আগে আক্রান্ত ওই এলাকার সিপিআইএম কর্মীরা। ভোটের মুখে সিপিআইএম নেতা-কর্মীরা ঘরে ফিরে এসেছে সন্দেহে এলাকার তৃণমূল নেতা-কর্মীরা রবিবার রাতে আরামবাগের আরান্দি এক নম্বর অঞ্চলের সাতমাসা গ্রামে জনা পাঁচেক সিপিআইএম নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। চলে হুমকি, ভাঙচুর। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
সোমবার আরামবাগেই সিপিআইএমের প্রচার মিছিলের সময় তৃণমূলের পথসভাকে কেন্দ্র করে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়। গুরুতর আহত হয়েছেন এক জন তৃণমূল কর্মী। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। সামান্য আহত সিপিআইএমের দুজন। দু পক্ষই পরস্পরের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন এবং থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে।
কেশপুরে ভোট বারোই মে। তার জন্য ভোট প্রচারে গিয়ে কেশপুরেই আক্রান্ত হলেন স্থানীয় সিপিআইএম বিধায়ক রামেশ্বর দলুই। সোমবার সকালে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের বামপ্রার্থী সন্তোষ রানার হয়ে প্রচার করছিলেন রামেশ্বর দলুই এবং সিপিআইএমের কর্মী সমর্থকেরা। তখনই বাজুয়ারার কাছে বাইক আরোহী পঞ্চাশজন তৃণমূল সমর্থক তাঁদের ঘিরে ধরে গাড়ি থেকে নামিয়ে লাঠি দিয়ে মারধর করে বলে অভিযোগ। হাত ভাঙে সিপিআইএমের কেশপুর জোনাল কমিটির সম্পাদকের। আক্রান্তরা অভিযোগ দায়ের করেছেন কেশপুর থানায়।