অন্ধকার থেকে চোখের আলোয় দুয়া`স লেয়ার
চোখের নতুন স্তর খুঁজে পেলেন ভারতীয় চিকিত্সক হরমিন্দর দুয়া। ব্রিটেনের নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনাগারে হরমিন্দর কর্নিয়ার এমন একটি স্তর আবিষ্কার করেছেন যার সাহায্যে গ্লুকোমার থেকে হওয়া অন্ধত্ব রোধ করা যাবে। ১৫ মাইক্রোন মোটা ও যথেষ্ট শক্ত এই স্তর গ্লুকোমায় আক্রান্ত হলে চোখ থেকে ফ্লুইড ক্ষরণ রুখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। অপথালমোলজির ওপর প্রকাশিত ব্রিটিশ জার্নালে হরমিন্দর দুয়ার আবিষ্কার প্রকাশিত হয়েছে।
চোখের নতুন স্তর খুঁজে পেলেন ভারতীয় চিকিত্সক হরমিন্দর দুয়া। ব্রিটেনের নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনাগারে হরমিন্দর কর্নিয়ার এমন একটি স্তর আবিষ্কার করেছেন যার সাহায্যে গ্লুকোমার থেকে হওয়া অন্ধত্ব রোধ করা যাবে। ১৫ মাইক্রোন মোটা ও যথেষ্ট শক্ত এই স্তর গ্লুকোমায় আক্রান্ত হলে চোখ থেকে ফ্লুইড ক্ষরণ রুখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। অপথালমোলজির ওপর প্রকাশিত ব্রিটিশ জার্নালে হরমিন্দর দুয়ার আবিষ্কার প্রকাশিত হয়েছে।
চোখের নতুন স্তরের নাম দেওয়া হয়েছে দুয়া`স লেয়ার। কোলাজেনের পাতলা প্লেট দিয়ে গঠিত এই স্তর কর্নিয়ার পিছনে কর্নিয়াল স্ট্রোমা ও ডিসিমেট`স মেমব্রেনের মাঝে থাকে। দুয়া বলেন, "এটা একটা বড় আবিষ্কার। অপথালমোলজির পাঠ্য বই এখন নতুন করে লেখার সময় এসেছে। এমন অনেক অসুখ রয়েছে যা কর্নিয়ার পিছনের অংশের ক্ষতি করে। সারা বিশ্বে এই অসুখে প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হন।"
এই আবিষ্কারের আগে বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল পাঁচটি স্তর দিয়ে গঠিত কর্নিয়া-কর্নিয়াল এপিথিলিয়াম, বওমান`স লেয়ার, কর্নিয়াল স্ট্রোমা, ডেসিমেট`স মেমব্রেন ও কর্নিয়াল এন্ডোথিলিয়াম।