নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা বারবার রূপ বদলে মাত দিচ্ছে সকলকে। এবার নতুন বিপদ বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে এই মারণ ভাইরাস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও জানিয়েছে অল্প পরিধির মধ্যে হাওয়ায় ভেসে বেড়াতে পারে নোভেল করোনা। সারা বিশ্ব এখন চাতক পাখির মতো চেয়ে বসে আছে ভ্যাকসিনের আশায়। কিন্তু কতটা এগোল প্রতিষেধক নির্মাণের কাজ? চলুন দেখে নেওয়া যাক এক নজরে....


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভারত বায়োটেক: মানবদেহে ট্রায়ালের জন্য অনুমোদন পেয়েছে ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন। তাঁদের মুখপাত্র জানিয়েছেন কর্মীরা দিন-রাত এক করে কাজ করছেন। তিনি বলেছেন, আমরা জীবনের জন্য লড়াই করছি।


জাইডাস ক্যাডিলা: ভারতের দ্বিতীয় ভ্যাকসিন হিসেবে ট্রায়ালের অনুমোদন পেয়েছে জাইডাস ক্যাডিলা। অক্টোবর- নভেম্বরের মধ্যেই ফেজ ১ এবং ফেজ ২ ট্রায়াল শেষ করে ফেলার পরিকল্পনা করছে এই  সংস্থা। তারপরেই শুরু হবে ফেজ ৩ এর ট্রায়াল। ২০২১ এ বাজারে ভ্যাকসিন নিয়ে আসতে আশাবাদী জাইডাস ক্যাডিলা।


প্যানাসিয়া বায়োটেক: ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে প্রথম করোনা ভ্যাকসিন বানিয়ে ফেলতে পারে বলে আশাবাদী এই সংস্থা। সেপ্টেম্বরের পরে শুরু করতে পারে তাঁদের ক্লিনিকাল ট্রায়াল।


সিরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া: এই কোম্পানি জানিয়েছে তাঁরা মোট ৪ ধরনের প্রতিষেধকে নিয়ে কাজ চালাচ্ছে। এছাড়া অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও AstraZeneca এর করোনা ভ্যাকসিনের সঙ্গেও কাজ করছে এই সংস্থা। তাঁরা আশাবাদী যে ৬ মাসের মধ্যে তাঁরা করোনা ভ্য়াকসিন বাজারে আনতে পারে।


মোডের্না: মার্কিন বিশেষজ্ঞ ডঃ অ্যন্টনি ফৌসি জানিয়েছেন, মোডের্নার ভ্যাকসিন আশাসূচক ফল করছে। ইতিমধ্যেই দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু হয়েছে এই ভ্যাকসিনের।


জনসন অ্য়ান্ড জনসন: ২০২১ সালের মধ্যেই অধিক পরিমাণে করোনা ভ্যাকসিন বানিয়ে ফেলতে পারে বলে আশাবাদী এই সংস্থা।


ওভিস্যাক্স: এই সংস্থাও ফ্লু থেকে নজর সরিয়ে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন গবেষণা করছে।
উপরোক্ত ছাড়াও বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ চলছে।


আরও পড়ুন: করোনার থেকেও মারাত্মক, এসেছে নতুন রোগ! সাবধান করল চিন