২৪ ঘণ্টা EXCLUSIVE: ঘরে ফেরার গল্প
দুমাসের মধ্যে তিন জায়গায় বিক্রি। তারপর পুলিস ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের তৎরতায় উদ্ধার হল একবালপুরের কিশোরী। চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে গত ছাব্বিশে ডিসেম্বর তাকে দিল্লি নিয়ে যায় তিন ব্যক্তি। সেখানে হাতবদল হয়ে কিশোরীর স্থান হয় প্রথমে মেরঠ ও পরে আগ্রার নিষিদ্ধ পল্লিতে। গত বারোই ফেব্রুয়ারি আগ্রা থেকে উদ্ধার করা হয় তাঁকে।
দুমাসের মধ্যে তিন জায়গায় বিক্রি। তারপর পুলিস ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের তৎরতায় উদ্ধার হল একবালপুরের কিশোরী। চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে গত ছাব্বিশে ডিসেম্বর তাকে দিল্লি নিয়ে যায় তিন ব্যক্তি। সেখানে হাতবদল হয়ে কিশোরীর স্থান হয় প্রথমে মেরঠ ও পরে আগ্রার নিষিদ্ধ পল্লিতে। গত বারোই ফেব্রুয়ারি আগ্রা থেকে উদ্ধার করা হয় তাঁকে।
চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে গত ছাব্বিশে ডিসেম্বর তরুণীকে নিয়ে যায় পরিচিত তিন ব্যক্তি। কিশোরীকে বিক্রি করে দেওয়া হয় দিল্লির এক নিষিদ্ধ পল্লীতে। সেখান থেকে মেরঠ। তারপর আগ্রা। কয়েকদিন আগে আগ্রার ডেরা থেকে কোনওরকমে পালান ওই কিশোরী। এক অটোচালক পৌছে দেন আগ্রা বাসস্ট্যান্ডে। সেখান থেকে পুলিসের কাছে পৌছন ওই কিশোরী।
মেয়েটির কাছে কলকাতার ঠিকানা জানতে পেরে একবালপুর থানায় যোগাযোগ করেন আগ্রা মহিলা থানার আধিকারিকরা। ওই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের তত্পরতাতেই আগ্রা থেকে উদ্ধার করা হয় কিশোরীকে। কিশোরীর কাছ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়ে পাচারকারীদের সন্ধানে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিস।