ভোট উৎসব মিটলেও বিমানবন্দর মুখ ঢেকেছে পোস্টারে
বিদেশিদের কাছে শহর কলকাতার প্রবেশপথ দমদম বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক টার্মিনাল। নির্বাচনকে ঘিরে সংঘর্ষ, হাতাহাতি। আর নির্বাচনের পরও দেওয়ালে দেওয়ালে পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনের দৃশ্যদূষণ। কোথাও কি নষ্ট হচ্ছে শহরের ভাবমূর্তি? কোথাও কি যাচ্ছে না ভুল বার্তা? উত্তর নেই রাজনীতির কারবারিদের কাছে।
বিদেশিদের কাছে শহর কলকাতার প্রবেশপথ দমদম বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক টার্মিনাল। নির্বাচনকে ঘিরে সংঘর্ষ, হাতাহাতি। আর নির্বাচনের পরও দেওয়ালে দেওয়ালে পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনের দৃশ্যদূষণ। কোথাও কি নষ্ট হচ্ছে শহরের ভাবমূর্তি? কোথাও কি যাচ্ছে না ভুল বার্তা? উত্তর নেই রাজনীতির কারবারিদের কাছে।
নির্বাচন হয়েছে। ফল বেরিয়েছে। তারপর সবাই ব্যস্ত কাজে। আর নির্বাচনের সাক্ষ্য বহণ করে থেকে গেছে অজস্র পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন। মুখ ঢেকে গেছে বিমানবন্দরের। আন্তর্জাতিক টার্মিনাল। দেশ তো বটেই, বিদেশিরাও শহরে পা রাখার প্রথম অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেন এখান থেকেই। অথচ কী কদর্য চেহারা তার। ঝকঝকে কাঁচ এবং মুর্তিমান পোস্টার ক্যানভাস। লাউঞ্জ থেকে এক্সিট গেট, কোনও জায়গা বাকি নেই। নির্বাচনের দিন যে বিদেশিরা শহরে পা রেখেছেন, তাঁরা দেখেছেন কর্মীদের সংঘর্ষ ও পুলিসি হস্তক্ষেপের ছবি। যাঁরা নির্বাচনের পর পা রেখেছেন, তাঁদের চোখে পড়েছে অপরিচ্ছন্ন দৃশ্যদূষণ।
কী বলছেন নেতারা? বামপন্থী নেতারা বলছেন, তাঁরা টার্মিনালে পোস্টার লাগাননি। সংঘর্ষেও তাঁরা লিপ্ত ছিলেন না। তৃণমূল ইউনিয়ন বলছে, নির্বাচনের কেন্দ্র হিসেবে প্রশাসনিক ভবনকে ব্যবহার না করে আন্তর্জাতিক টার্মিনাল কে ব্যবহার করায় তাঁরা গোটা জায়গাকে ব্যানার-পোস্টারে মুড়ে ফেলতে বাধ্য হয়েছেন।