'ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলে ছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা চাওয়ার ঘটনা নতুন নয়'
ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলে ছাত্রীমৃত্যুর ঘটনার পরই একের পর এক অভিযোগ উঠে আসছে। ঠিকমতো ছাত্রীদের খাতা দেখা হয় না, পড়ানো হয় না, ছাত্রীদের সঙ্গে শিক্ষিকারা ঠিকমতো কথা বলেন না। তাই ছাত্রীরা ভয়ে সিঁটিয়ে থাকে। বাবা-মায়েরা শিক্ষিকাদের সঙ্গেকথা বলতে চাইলে দারোয়ান তাঁদের স্কুলেই ঢুকতে দেন না। এই ধরনের একাধিক অভিযোগ করেছেন অভিভাবকরা। তাঁরা বলছেন, এর আগেও স্কুলে ছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা চাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলে ছাত্রীমৃত্যুর ঘটনার পরই একের পর এক অভিযোগ উঠে আসছে। ঠিকমতো ছাত্রীদের খাতা দেখা হয় না, পড়ানো হয় না, ছাত্রীদের সঙ্গে শিক্ষিকারা ঠিকমতো কথা বলেন না। তাই ছাত্রীরা ভয়ে সিঁটিয়ে থাকে। বাবা-মায়েরা শিক্ষিকাদের সঙ্গেকথা বলতে চাইলে দারোয়ান তাঁদের স্কুলেই ঢুকতে দেন না। এই ধরনের একাধিক অভিযোগ করেছেন অভিভাবকরা। তাঁরা বলছেন, এর আগেও স্কুলে ছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা চাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
তখন স্কুলেই একটি কমিটি গড়া হয়েছিল। কিন্তু সমস্যা মেটানোর বদলে উল্টে শিক্ষিকাদের উপহার দেওয়ার মতো বিভিন্ন অছিলায় ছাত্রীদের কাছ থেকে ওই কমিটিই নাকি টাকাপয়সা নিত। বুধবার ঐন্দ্রিলার মৃত্যুর ঘটনা ঘটায় স্কুল কর্তৃপক্ষ এবং ওই কমিটির কাজকর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অভিভাবকরা।
ক্রাইস্ট চার্চ স্কুলে ছাত্রীমৃত্যুর ঘটনায় বিচারবিভাগীয় তদন্ত দাবি করলেন স্থানীয় কাউন্সিলর বাপ্পা পুরকায়স্থ। গোটা ঘটনার নিন্দা করে তিনি বলেছেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ এই ঘটনার দায় এড়াতে পারে না। তবে এ দিনের ভাঙচুরে যে শুধু অভিভাবকরাই নন,
বহিরাগতরাও যুক্ত সেই অভিযোগও করেছেন তিনি।