মুখ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানের আগে জোড়াতালি দিয়ে ঢাকা হল খানাখন্দ, আড়াল হল না বেহালার রাস্তার বেহাল দশা
অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সরিষায় গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাই সারারাত ধরে চলেছে বেহালা-ডায়মন্ডহারবার রাস্তায় খানাখন্দ ঢাকার কাজ। কিন্তু সারারাত কাজ করেও রাস্তার বেহাল দশা আড়াল করা যায়নি। কারণ গোটা রাস্তাই মরণফাঁদ।
অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সরিষায় গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাই সারারাত ধরে চলেছে বেহালা-ডায়মন্ডহারবার রাস্তায় খানাখন্দ ঢাকার কাজ। কিন্তু সারারাত কাজ করেও রাস্তার বেহাল দশা আড়াল করা যায়নি। কারণ গোটা রাস্তাই মরণফাঁদ।
রীতিমতো প্রাণ হাতে করে যাতায়াত করতে হচ্ছে বেহালার বাসিন্দাদের। কারণ, ডায়মন্ডহারবার রোডজুড়ে এখন বড় বড় গর্ত। পদে পদে মরণফাঁদ।
কয়েকদিন আগেই এই রাস্তার অবস্থা ফেরাতে প্রলেপ দেওয়া হয়েছিল স্টোন চিপস এবং ইটের। কিন্তু গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতেই তা ধুয়ে মুছে সাফ। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে রাস্তা তৈরির সরঞ্জামের মান নিয়ে।
একদিকের রাস্তায় চলছে নিকাশির কাজ। অন্যদিক দিয়েই চলছে দুদিকের গাড়ি। ফলে বিপদ প্রতি মুহূর্তে ওত পেতে আছে।
তবে পুরকর্তারা জানিয়েছেন, মেট্রোর কাজের জন্যই রাস্তার বেহাল দশা । তাই রাস্তা সারানোর দায়িত্বও মেট্রোর। একটি বেসরকারি সংস্হাই মেট্রোর হয়ে এই কাজ করে। ওই সংস্থার পাল্টা যুক্তি, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণেই রাস্তার এই বেহাল অবস্হা। এই দাবি পাল্টা দাবিতে কান দিতে নারাজ বাসিন্দারা। তাঁরা চান রাস্তার নরক যন্ত্রণা থেকে মু্ক্তি।