তারের জালে জড়িয়ে ঢুকতেই পারল না দমকলের ল্যাডার, রবিবার সন্ধ্যাতেও জ্বলছে বাগরি মার্কেট

দু'দিকে জবরদখল। মাথার ওপর তারের জট। বিশাল ক্রেনটির কার্যত নড়ার উপায় ছিল না ওই রাস্তায়। কিছুটা এগিয়ে ক্রেনটিকে অগ্নিকাণ্ডের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়া হলেও তারের জট কেটে শেষ পর্যন্ত সেটিকে খোলা যায়নি।

Updated By: Sep 16, 2018, 07:34 PM IST
তারের জালে জড়িয়ে ঢুকতেই পারল না দমকলের ল্যাডার, রবিবার সন্ধ্যাতেও জ্বলছে বাগরি মার্কেট

নিজস্ব প্রতিবেদন: জবরদখলে সংকীর্ণ পথ। তারপর মাথায় ওপর আবার তারের জট। সব মিলিয়ে শনিবার বাগরি মার্কেটের আগুন নেভাতে খোলাই গেল না দমকলের ল্যাডার। এদিন সকালে ক্যানিং স্ট্রিটে ঘটনাস্থলে নিয়ে যাওয়া হয় ল্যাডারটি। কাজে না লাগায় দুপুরে সেটিকে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। 

নন্দরাম মার্কেট, স্টিফেট কোর্টের অগ্নিকাণ্ড থেকে শিক্ষা নিয়ে শহরে উঁচু ভবনে আগুনের সঙ্গে লড়তে বছর কয়েক আগে বেশ কয়েকটি ল্যাডার কিনেছিল দমকল। তার মধ্যে একটি থাকে ফ্রি স্কুল স্ট্রিটে দমকলের সদর দফতরে। শনিবার সকাল ৭টা নাগাদ সেই ল্যাডারটিকেই নিয়ে যাওয়া হয় বাগরি মার্কেটে আগুন নেভাতে। কিন্তু ক্যানিং স্ট্রিটের সংকীর্ণ রাস্তায় ল্যাডার ঢোকাতে রীতিমতো লড়াই করতে হয় দমকল কর্মীদের। 

দু'দিকে জবরদখল। মাথার ওপর তারের জট। বিশাল ক্রেনটির কার্যত নড়ার উপায় ছিল না ওই রাস্তায়। কিছুটা এগিয়ে ক্রেনটিকে অগ্নিকাণ্ডের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়া হলেও তারের জট কেটে শেষ পর্যন্ত সেটিকে খোলা যায়নি। ফলে দুপুরে ফের ক্রেনটিকে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ফ্রি স্কুল স্ট্রিটের সদর দফতরে। 

আগুন থেকে রক্ষা পেতে প্রার্থনাই ভরসা স্থানীয়দের!

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ল্যাডার খুলতে না পারায় কঠিন হয়েছে বাগরি মার্কেটের আগুন নেভানোর লড়াই। লাগোয়া বাড়িগুলি থেকে জল দিয়ে ওপরের দিকের তলার আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও তেমন সাফল্য মেলেনি। অধিকাংশ সময় জলের ধারা পৌঁছয়নি লক্ষ্যে। ফলে জ্বলন্ত বাগড়ি মার্কেটে 

.