চাহিদা থাকলেও পরিকাঠামোর অভাবে শুরুই হল না বাজিবাজার
কলকাতা পুলিসের আওতায় নতুন এলাকা সংযোজনের পর বেড়েছে বাজি বাজারের সংখ্যাও। এবার বাজি পসরা বসছে শহরের তিন জায়গায়। আজ ময়দানে বাজি বাজারের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন কলকাতার নগরপাল রঞ্জিত কুমার পচনন্দা, দমকল ও সিইএসসি-র উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। নিরাপত্তা সংক্রান্ত বেশকিছু ত্রুটি অবিলম্বে উদ্যোক্তাদের শুধরে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তাঁরা।
কলকাতা পুলিসের আওতায় নতুন এলাকা সংযোজনের পর বেড়েছে বাজি বাজারের সংখ্যাও। এবার বাজি পসরা বসছে শহরের তিন জায়গায়। আজ ময়দানে বাজি বাজারের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন কলকাতার নগরপাল রঞ্জিত কুমার পচনন্দা, দমকল ও সিইএসসি-র উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। নিরাপত্তা সংক্রান্ত বেশকিছু ত্রুটি অবিলম্বে উদ্যোক্তাদের শুধরে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তাঁরা।
সপ্তাহখানেকও বাকি নেই কালিপুজোর। আলোর উত্সবে মাতবে গোটা রাজ্য। আর কালিপুজো মানেই রং বেরংয়ের বাজির পসরা। রকমারি বাজির টানে প্রতিবছরই রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে অসংখ্য ক্রেতা ভিড় জমান ময়দানের বাজি বাজারে। কিন্তু, গত কয়েকদিনের বৃষ্টির কারণে এবার এখনও শুরু করা যায়নি ময়দানের বাজিবাজার। পরিকাঠামোর অভাবে বাজির বাজার থাকা সত্ত্বেও বৃহস্পতিবার সকালে বাজারের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন নগরপাল রঞ্জিতকুমার পচনন্দা। সঙ্গে ছিলেন দমকল, সেনা ও সিইএসসি-র উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। কিন্তু, নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বেশকিছু খামতি নজরে আসে তাঁদের। অবিলম্বে, তা শুধরে নিতে উদ্যোক্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন নগরপাল।
তিনদিন আগে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও, বৃষ্টির কারণে এখনও বাজারের প্রস্তুতি শেষ করা যায়নি। সঙ্গে রয়েছে লুকিয়ে চুরিয়ে নিষিদ্ধ বাজি বিক্রির দাপট। সবমিলিয়ে, এবারও লোকসানের আশঙ্কা করছেন বাজি বিক্রেতারা। গতবার বাজি বাজারে স্টলের সংখ্যা ছিল ৮০। এবারও ৮০টি স্টলেরই বন্দোবস্ত করা হয়েছে। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত মাত্র ৭০টি স্টলের জন্য আবেদন পত্র জমা পড়েছে। বৃহস্পতিবার দমকল ও পুলিসের চূড়ান্ত ছাড়পত্র মিললে শুক্রবার থেকে চালু হয়ে যাবে বাজি বাজার।