রাস্তায় রক্তের পাউচ, চেটে খাচ্ছে কুকুর

ফের সেই মেডিক্যাল কলেজ। ওয়ার্মার-কাণ্ডের পর ফের গাফিলতির বড়সড় নজির। এক ভয়াবহ দৃশ্য ধরা পড়ল আমাদের ক্যামেরায়। যে দৃশ্য দেখে শিউরে উঠবেন। সরকারি হাসপাতালের ভিতরে হাড় হিম করা সেই দৃশ্যের সাক্ষী ছিলাম আমরা। মেডিক্যাল কলেজের গ্রিন বিল্ডিংয়ে ব্লাড ব্যাঙ্কের এক্কেবারে সদর দরজার সামনে পড়ে রয়েছে রক্তের পাউচ। পড়ে রয়েছে সিরিঞ্জ। রক্ত দেওয়ার অন্যান্য সরঞ্জাম। না, এটা কোনও ভ্যাট নয়। একেবারে খোলা রাস্তার ওপর পড়ে রয়েছে এগুলো। রক্তের পাউচ টেনে এনে রক্ত চেটে খাচ্ছে কুকুর। ছিঁড়ছে। ছড়াচ্ছে। আবর্জনার স্তূপ ঘেঁটে খাবারের সন্ধানে ব্যস্ত কুকুরটি নজরে পড়ে আরও এমনই ফেলে দেওয়া চিকিত্সা সরঞ্জাম। প্রশ্ন এখানেই, এটা তো ভ্যাট নয়। তাহলে খোলা রাস্তায় কেন পড়ে রক্তের পাউচ, সিরিঞ্জ, রক্ত দেওয়ার অন্যান্য সরঞ্জাম।

Updated By: Dec 5, 2015, 10:20 AM IST
রাস্তায় রক্তের পাউচ, চেটে খাচ্ছে কুকুর

ওয়েব ডেস্ক: ফের সেই মেডিক্যাল কলেজ। ওয়ার্মার-কাণ্ডের পর ফের গাফিলতির বড়সড় নজির। এক ভয়াবহ দৃশ্য ধরা পড়ল আমাদের ক্যামেরায়। যে দৃশ্য দেখে শিউরে উঠবেন। সরকারি হাসপাতালের ভিতরে হাড় হিম করা সেই দৃশ্যের সাক্ষী ছিলাম আমরা। মেডিক্যাল কলেজের গ্রিন বিল্ডিংয়ে ব্লাড ব্যাঙ্কের এক্কেবারে সদর দরজার সামনে পড়ে রয়েছে রক্তের পাউচ। পড়ে রয়েছে সিরিঞ্জ। রক্ত দেওয়ার অন্যান্য সরঞ্জাম। না, এটা কোনও ভ্যাট নয়। একেবারে খোলা রাস্তার ওপর পড়ে রয়েছে এগুলো। রক্তের পাউচ টেনে এনে রক্ত চেটে খাচ্ছে কুকুর। ছিঁড়ছে। ছড়াচ্ছে। আবর্জনার স্তূপ ঘেঁটে খাবারের সন্ধানে ব্যস্ত কুকুরটি নজরে পড়ে আরও এমনই ফেলে দেওয়া চিকিত্সা সরঞ্জাম। প্রশ্ন এখানেই, এটা তো ভ্যাট নয়। তাহলে খোলা রাস্তায় কেন পড়ে রক্তের পাউচ, সিরিঞ্জ, রক্ত দেওয়ার অন্যান্য সরঞ্জাম।

অর্ধব্যবহৃত রক্ত অটোক্লেভ মেশিনে নষ্ট করার কথা। তা না করে খোলা রাস্তায় রক্তের পাউচ এল কী করে? এই রক্ত থেকে তো যে কোনও সময় ছড়াতে পারে নানা রোগ। তা দেখার দায়িত্ব তো হাসপাতাল কর্তৃপক্ষেরই। কিন্তু কেন তারা এমন উদাসীন?

ডিউটে সেরে বেরোচ্ছিলেন মেডিক্যাল কলেজের ব্লাড ব্যাঙ্কের ডিরেক্টর। তাঁর নজরে বিষয়টি আনি আমরা। তিনি তো অবাক। তাঁর দাবি, এই রক্তের পাউচ ওয়ার্ডে পাঠানো হয়েছিল। তবে সেটি এখানে এল কী করে তা তিনি জানেন না বলে দাবি। তাঁর দাবি, অর্ধব্যবহৃত রক্তের পাউচটি কেউ ব্লাড ব্যাঙ্কের সদর দরজার সামনে ফেলে দিয়ে গিয়েছে।

.